প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ কত প্রকার, লোন সুবিধা ও আবেদন প্রক্রিয়া
জরুরী লোন বাংলাদেশ থেকে লোন নেওয়ার উপায়প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ, প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ যে যোগ্যতা গুলো প্রয়োজন ও প্রধানমন্ত্রী লোন পেতে কি কি কাগজপত্র/ডকুমেন্ট লাগে সহ প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে সাজানো হয়েছে আজকের এই আর্টিকেল।
আপনারা যারা প্রধানমন্ত্রী লোন সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য ও আবেদনের উপায় জানতে চান তাদেরকে আজকের এই আর্টিকেলে স্বাগতম। কারণ এই আর্টিকেলে এই লোন সম্পর্কিত সকল বিষয়গুলো বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। তাই বিষয়গুলো জানতে পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
পোস্ট সূচিপত্র
- ভূমিকা
- প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ কি
- প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ কত প্রকার ও কি কি
- প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ লোন সুবিধা
- প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ যে যোগ্যতা গুলো প্রয়োজন
- প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ এর বৈশিষ্ট্য
- প্রধানমন্ত্রী লোন পেতে কি কি কাগজপত্র/ডকুমেন্ট লাগে
- প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ আবেদন প্রক্রিয়া
- প্রধানমন্ত্রী ব্যবসা লোন বাংলাদেশ
- লেখকের মতামত
ভূমিকা
আমাদের বাংলাদেশ দিন দিন শিক্ষিত বেকারের হার বৃদ্ধি পাচ্ছে। এবং বর্তমান তরুণ প্রজন্মের ছেলেরা অন্যের অধীনে কাজ না করে নিজে উদ্যোক্তা হবার স্বপ্ন দেখছে। কিন্তু টাকার সংকটের কারণে অনেকেই কোন উৎপাদনশীল ব্যবসায়ী নিয়োজিত হতে পারছে না। এই সমস্যা সমাধানে প্রধানমন্ত্রী লোন এই যুব সমাজকে একটি গুরুত্বপূর্ণ লোন ব্যবস্থা করে দিয়েছে।
এখান থেকে লোন নিয়ে অনেক শিক্ষিত ও কর্মদক্ষ বেকার যুবকেরা আত্মনির্ভরশীল হতে পেরেছে। আপনি যদি এই লোন গ্রহণ করতে চান তাহলে আপনাকে আগে জানতে হবে এই লোন সম্পর্কে। আমরা এই আর্টিকেলে এই লোনের সকল গুরুত্বপূর্ণ বিষয় গুলো নিচে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। বিষয়গুলো জানতে পোস্ট টি সম্পূর্ণ পড়ুন।
প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ কি
বাংলাদেশের ব্যবসায়িক কার্যক্রম উন্নতির দ্বারে পৌঁছানোর জন্য গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার দেশের প্রতিটি জেলার বেকার শিক্ষিত এবং প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত যুবকদের আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টি করে দেওয়ার জন্য লোনের ব্যবস্থা করেছেন। প্রধানমন্ত্রী লোন চালু করার প্রধান কারণ হলো এই লোন সরকারের এসডিজি (SDG) লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে যেন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
এছাড়াও প্রধানমন্ত্রী লোন দ্বারা বাংলাদেশের তরুণদের উৎপাদনশীল অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে উৎসাহিত করা। এই লোনের মাধ্যমে যুব সমাজরা নতুন নতুন উৎপাদন মুখী ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করতে আগ্রহী হয়ে ওঠেন। তরুণদের প্রতিষ্ঠিত করার জন্য আর্থিক সাহায্য করে তাদেরকে উন্নতির শিকরে পৌঁছানোই প্রধানমন্ত্রীর লোনের মূল উদ্দেশ্য। এই লোন গ্রহণ করে তারা যেকোনো ব্যবসায়িক কাজে বিনিয়োগ করতে পারে।
প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ কত প্রকার ও কি কি
প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ থেকে যদি আপনি লোন নিতে চান। তাহলে আপনাকে অবশ্যই জানা প্রয়োজন যে প্রধানমন্ত্রী লোন কত ধরনের হয় এবং কি কি বিষয়ে তারা লোন প্রদান করে থাকে। প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক ৩ প্রকার লোন দিয়ে থাকে। নিচে সেই লোনের ধরন গুলো দেওয়া হল।
- পার্সোনাল ঋণ
- কনজুমার্স ঋণ
- প্রকল্প ঋণ
এই তিন ধরনের লোন বা ঋণ প্রদান করে থাকেন প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ। এই তিন ধরনের ঋণের মধ্যে আপনার জন্য কোনটি প্রযোজ্য এবং আপনার কোন ঋণটি প্রয়োজন সেটা বেছে নিন। এখান থেকে কোন ঋণটি নিলে আপনার জন্য ভালো বা সুবিধা হবে, এই ঋণের নীতিমালা ও ঋণ গ্রহণের উপায় এই সকল বিষয়গুলো ভালোভাবে বুঝতে ও জানতে আমাদের এই আর্টিকেলের নিচে দেওয়া তথ্যগুলো পড়ুন।
প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ লোন সুবিধা
প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ কর্তৃক থেকে লোন গ্রহণের বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে। এখান থেকে লোন গ্রহণে যে সমস্ত সুবিধাগুলো পাওয়া যায় সেগুলো নিচে দেওয়া হল।
- লোনের আবেদন প্রক্রিয়া সহজ।
- এই লোনের সুদের হার তুলনামূলক অনেক কম।
- বাংলাদেশের সকল শ্রেণীর মানুষ এই লোনের জন্য আবেদন করতে পারবে।
- এখান থেকে মোটা অংকের টাকা ঋণ নেওয়া যায়। .৫০ হাজার থেকে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন দিয়ে থাকে।
- লোন পরিষদের সময়সীমাও তুলনামূলক বেশি। ৩ থেকে ৫ বছর মেয়াদে এই লোন পরিশোধ করা যায়। এছাড়াও এই লোনের আরো বেশ কিছু সুযোগ-সুবিধা রয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ যে যোগ্যতা গুলো প্রয়োজন
এই লোন পাওয়ার জন্য আপনার নির্দিষ্ট কিছু যোগ্যতা থাকতে হবে। এ ঋণ পেতে কোন কোন যোগ্যতা থাকা প্রয়োজন তার নিচে দেওয়া হয়েছে।
- এই লোন পাওয়ার প্রথম শর্ত হলো বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
- এই লোন পেতে হলে দেশের যেকোনো জেলার স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে।
- শিক্ষাগত যোগ্যতা সর্বনিম্ন জিএসসি ও সর্বোচ্চ সমমানের ডিগ্রি থাকতে হবে।
- এই লোনের জন্য আবেদনকারীর বয়স ১৮ থেকে ৩৪ বছরের ভেতর হতে হবে।
- ব্যবসা, কোম্পানি অথবা প্রতিষ্ঠানের চালানোর মত যোগ্যতা থাকতে হবে।
- এই লোন পেতে হলে যে ব্যক্তি লোন নিতে চান তাকে অবশ্যই বেকার হতে হবে। আপনি যদি অন্য কোন কাজে নিয়োজিত থাকেন তাহলে এই ঋণের জন্য আপনি যোগ্য নন।
- এই লোন পাওয়ার জন্য আপনাকে যেকোনো উৎপাদনমুখী কাজের অভিজ্ঞতা ও প্রশিক্ষিত হতে হবে।
- পূর্বে কোন ব্যাংক থেকে লোন গ্রহণ করে সেই লোন সঠিকভাবে পরিশোধ না করে থাকলে এই লোন পাওয়া যাবে না।
- এই লোন পেতে আপনাকে একজন যোগ্যবান ব্যক্তির সাক্ষীর প্রয়োজন হবে।
উপরের দেওয়া যোগ্যতা গুলো যদি থাকে তাহলে প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ লোনের জন্য নিঃসন্দেহে কোন চিন্তা ভাবনা ছাড়াই লোনের আবেদন করতে পারেন।
প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ এর বৈশিষ্ট্য
প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ এর বৈশিষ্ট্য গুলো কি কি সে সম্পর্কে জানাটা প্রয়োজন। তাই নিচে এই লোনের বৈশিষ্ট্যগুলো দেওয়া হয়েছে এবং সেই বৈশিষ্ট্য গুলোকে নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
- সর্বোচ্চ ঋণ প্রদান
- স্বল্প সুদে ঋণ
- বৈধ ব্যবহার
- ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ম্যানেজমেন্ট করার যোগ্যতা
সর্বোচ্চ ঋণ প্রধানঃ প্রধানমন্ত্রী লোন প্রকল্পে যারা ব্যবসা শুরু করেছে বা নতুন উদ্যোক্তা হওয়ার চেষ্টা করছে তাদেরকে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ প্রদান করে থাকে।
স্বল্প সুদে ঋণঃ এই ঋণ ব্যবস্থায় সুদের হার তুলনামূলক অনেক কম হয়ে থাকে। ৯% সুদ নিয়ে থাকে এই লোন সংস্থা।
বৈধ ব্যবহারঃ এই ঋণ দেওয়ার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে উৎপাদনশীল উদ্যোক্তা তৈরি করা। তাই এই ঋণ নিয়ে সঠিক কাজে ব্যবহার করতে হবে যেমন উৎপাদনশীল ব্যবসা, উৎপাদনশীল প্রতিষ্ঠান স্থাপনের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা।
ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ম্যানেজমেন্ট করার যোগ্যতাঃ আপনার যদি এই ঋণ নেওয়ার যোগ্যতা থেকে থাকে তাহলে আপনাকে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ম্যানেজমেন্ট করার কোয়ালিফিকেশন থাকতে হবে। এবং তার সঙ্গে অবশ্যই আগে থেকেই ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ম্যানেজমেন্টে নিয়োজিত থাকতে হবে। মানে আগে থেকেই ছোটখাটো একটি প্রতিষ্ঠান থাকতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী লোন পেতে কি কি কাগজপত্র/ডকুমেন্ট লাগে
প্রধানমন্ত্রী লোন পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র বা ডকুমেন্ট সঙ্গে নিয়ে যেতে হবে। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র বা ডকুমেন্ট আপনার সঙ্গে না নিয়ে গেলে আপনাকে কখনোই প্রধানমন্ত্রী লোন দেওয়া হবে না। সেজন্য প্রধানমন্ত্রী লোন পেতে হলে আপনাকে অবশ্যই প্রয়োজনীয় কাগজপত্র বা ডকমেন্ট গুলো সঙ্গে নিয়ে যেতে হবে। আপনাদের সুবিধার্থে যেসব প্রয়োজনীয় কাগজপত্র/ডকুমেন্ট সঙ্গে নিয়ে যাওয়ার দরকার সেগুলো নিচে দেওয়া হল।
- লোন গ্রহণকারীর জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি লাগবে।
- নতুনভাবে তোলা ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি লাগবে।
- লোন গ্রহণকারীর শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট লাগবে।
- ট্রেনিং ও স্থানীয় চেয়ারম্যান প্রাপ্ত সার্টিফিকেট লাগবে।
- ঋণ গ্রহণকারী যে ব্যবসা বা প্রতিষ্ঠান দিতে ইচ্ছুক তাকে সেই কাজের সঠিক প্ল্যান উল্লেখ করতে হবে।
- আবেদনকারী/সাক্ষী জামানত দাতা কর্তৃক স্বাক্ষরিত ডিপি নোট জমা দিতে হবে।
- আবেদনকারীর সম্পত্তির মূল দলিল বা জমির মূল দলিল এর মধ্যে যেকোনো একটি জমা দিতে হবে।
- আপনি যদি প্রধানমন্ত্রী লোন এর জন্য আবেদন করতে চান। তাহলে উপরে উল্লেখিত ডকুমেন্টগুলো সংগ্রহ করে আবেদন করতে পারেন।
প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ আবেদন প্রক্রিয়া
প্রধানমন্ত্রী লোন আবেদন কেমন করে করতে হয় সে বিষয় নিয়ে এখন আলোচনা করব। নিচে এই লোনের আবেদন প্রক্রিয়া গুলো ঝাপ অনুসারে বোঝানো হয়েছে।
- প্রথম ধাপঃ প্রধানমন্ত্রী ব্যবসা লোন পেতে হলে আপনাকে প্রথমে প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ এর অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন ফরম ওপেন করতে হবে।
- দ্বিতীয় ধাপঃ তারপর আবেদন ফরমটি সতর্কশহীত সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে।
- তৃতীয় ধাপঃ লোনের ফরম পূরণের সময় আপনার স্বাক্ষরিত ডিপি নোট জমা দিতে হবে এবং আপনার এই ঋণ পরিশোধ করার সক্ষমতার প্রমাণ নথি প্রদান করতে হবে।
- চতুর্থ ধাপঃ তারপর আবেদন ফরমের সাথে সকল প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে স্থানীয় কোন ব্যাংকে নিয়ে গিয়ে জমা দিতে হবে।
- পঞ্চম ধাপঃ এরপরে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আপনার আবেদন পত্রটি ভেরিফাই করে দেখবে। যদি আপনার আবেদন প্রক্রিয়া ও সকল প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ঠিকঠাক থাকে তাহলে কর্তৃপক্ষ আপনার আবেদনটি এপ্রুভ করে নিবে। তারপর আপনার আবেদনকৃত লোন আপনি পেয়ে যাবেন।
প্রধানমন্ত্রী ব্যবসা লোন বাংলাদেশ
প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ এর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হল এই প্রধানমন্ত্রী ব্যবসা লোন বাংলাদেশ। প্রধানমন্ত্রী ব্যবসা লোন দেওয়ার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে নতুন উদ্যোক্তারা যেন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান স্থাপন করতে পারেন আর যাদের ছোট ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে তারা এই লোন নিয়ে যেন তাদের ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানকে আরো বেশি প্রসারিত করতে পারে। বর্তমানে দেশে শিক্ষিত বেকারত্বের হার দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
তাই তারা যেন বেকার ঘরে বসে না থেকে নিজে উদ্যোক্তা হয়ে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে সেজন্য এই ব্যবসা লোন দেওয়া হয়। অনেকেই আছেন যারা নিজে উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে চান কিন্তু টাকার অভাবে তা হয়ে ওঠে না। এই সমস্যা সমাধানে প্রধানমন্ত্রী ব্যবসা লোন হতে পারে আপনার জন্য আশীর্বাদ স্বরূপ। এলন গ্রহণ করে ছোট আকারে ব্যবসা শুরু করে দিতে পারেন।
লেখকের মতামত
প্রিয় পাঠক আমাদের আজকের আর্টিকেলে প্রধানমন্ত্রী লোন সম্পর্কিত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরেছি। আপনারা যারা এই লোন নিতে আগ্রহী তারা এই পোস্টটি সম্পন্ন করে থাকলে আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন প্রধানমন্ত্রী লোন কি, এই লোন কারা পাবে, এর সুবিধা, ঋণ পেতে কি কি কাগজপত্র বা ডকুমেন্ট লাগে সহ এই লোনের আবেদন প্রক্রিয়া।
এরপরেও যদি এই সংক্রান্ত কোনো প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে নিচের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। এমনই সব ব্যাংকিং সেবামূলক পোস্ট পেতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। ধন্যবাদ!
ডিজি মাল্টিপ্লাই এর পোস্টে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।
comment url