অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ অ্যাপ্লাই করুন খুব সহজে
সহজ কিস্তিতে লোন বাংলাদেশ থেকে নেওয়ার উপায়অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ, অনলাইন লোন অ্যাপস বাংলাদেশ ও অনলাইন লোন অ্যাপ্লাই সহ অনলাইন মোবাইল ব্যাংকিং লোন সম্পর্কিত সকল তথ্য নিয়ে সাজানো হয়েছে আজকের এই পোস্ট।
আপনারা যারা অনলাইন থেকে লোন নিতে চান এবং অনলাইন লোন সম্পর্কে জানার জন্য এই পোস্টে এসেছেন তাদেরকে স্বাগতম। আমরা এই পোষ্টের অনলাইন লোন সম্পর্কিত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরেছি। যা আপনাকে অনলাইন থেকে সহজে লোন পেতে সাহায্য করবে। তাই নিচের দেওয়া তথ্য গুলো শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ধৈর্য ও মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
পোস্ট সূচিপত্র
- ভূমিকা
- অনলাইন লোন কি
- অনলাইন মোবাইল লোন যেসব ব্যাংক থেকে নেওয়া যায়
- অনলাইন মোবাইল লোন নেওয়ার সময় যেসব বিষয় খেয়াল রাখা উচিত
- অনলাইনে মোবাইল লোন নেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
- ব্যাংক থেকে অনলাইনে লোন পাওয়ার পদ্ধতি ও উপায়
- অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ - অনলাইন লোন অ্যাপ্লাই
- ঢাকা ব্যাংক থেকে অনলাইনে লোন নেওয়ার উপায় - অনলাইন লোন অ্যাপ্লাই
- বিকাশ থেকে লোন নেওয়ার উপায় - অনলাইন লোন অ্যাপ্লাই
- ব্রাক ব্যাংক অনলাইন লোন - অনলাইন লোন অ্যাপ্লাই
- অনলাইন লোন অ্যাপস বাংলাদেশ
- অনলাইন মোবাইল লোন নেওয়ার সুবিধা
- অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ এর বৈশিষ্ট্য
- লেখকের মতামত
ভূমিকা
বর্তমান সময়ে লোন গ্রহণকারীদের কাছে অনলাইন মোবাইল লোন সেবাটি অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। অনলাইন লোন এ বিষয়ে গুগলে প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে সার্চ হয়ে থাকে। তাই আপনারা যারা অনলাইনে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে লোন নিতে চান তারা তথ্যগুলো সম্পূর্ণ পড়ুন তারপর এই নিয়ম অনুসারে অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ গ্রহণ করুন।
অনলাইন লোন কি
সহজ ভাষায় বলতে গেলে অনলাইন লোন বলতে বোঝায় অর্থ দানকারী প্রতিষ্ঠান বা ব্যাংক থেকে অনলাইনের মাধ্যমে আমরা যেই লোন গ্রহণ করে তাকে সাধারণত অনলাইন মোবাইল লোন বলা হয়। সরাসরি ব্যাংক থেকে বা যেকোনো লোন দানকারী প্রতিষ্ঠান লোন পেতে অনেক সময় ব্যয় হয় এবং অনেক হ্যাশেল প্রবাহিত হয়।
কিন্তু অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ খুব সহজেই লোন আবেদন করা যায় এবং দ্রুত সময়ে লোন পাওয়া যায়। আজকের এই আর্টিকেলে অনলাইন লোন সম্পর্কিত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। বিষয়গুলো জানতে নিচের দেওয়া সকল তথ্যগুলো পড়ুন।
অনলাইন মোবাইল লোন যেসব ব্যাংক থেকে নেওয়া যায়
যে সকল মানুষেরা অনলাইন থেকে লোন গ্রহণ করতে চাই তাদের মধ্যে একটি কমন প্রশ্ন যে কোন কোন ব্যাংক অনলাইনে লোন দিয়ে থাকে। তাই তাদের সুবিধার্থে এই পোস্টে জানবো কোন কোন ব্যাংক অনলাইনে লোন দিয়ে থাকে। বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্যাংক অনলাইনের মাধ্যমে লোন প্রদান করে থাকে। নিচে সেই ব্যাংকগুলোর নাম দেওয়া হলো।
- বাংলাদেশ ব্যাংক
- গ্রামীণ ব্যাংক
- ইসলামী ব্যাংক
- একশনাল ব্যাংক
- জনতা ব্যাংক
- ডাচ বাংলা ব্যাংক
- ব্রাক ব্যাংক
- আল আরাফা ব্যাংক
- এশিয়ান ব্যাংক
- সোনালী ব্যাংক
- বিশ্ব ব্যাংক
- সিটি ব্যাংক
- প্রাইম ব্যাংক
- ইবিএল ব্যাংক
- এইচ এস বি সি ব্যাংক
- আইএফআইসি ব্যাংক
- ফার্স্ট সিকিউরিটি ব্যাংক
- বিকাশ
- রকেট
- নগদ
অনলাইন মোবাইল লোন নেওয়ার সময় যেসব বিষয় খেয়াল রাখা উচিত
- সুদের হারঃ বিভিন্ন লোন অ্যাপের সুদের হার ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। এজন্য লোন গ্রহণের পূর্বে বিভিন্ন লোন অ্যাপের সুদের হার তুলনা করে দেখে নিন।
- লোনের শর্তাবলীঃ লোন গ্রহণের পূর্বে লোনের শর্তাবলী গুলো ভালোভাবে পড়ুন। এবং লোন পরিশোধের সময়সীমা, লোন বাতিল করার নিয়ম, ও জরিমানা ইত্যাদি সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিন।
- লোন পরিশোধের ক্ষমতাঃ আপনি কত টাকার লোণ পরিশোধ করতে পারবেন তা নিশ্চিত হয়ে লোন গ্রহণ করুন। এবং লোন সময়ে পরিশোধ না করতে পারলে আপনার ক্রেডিট স্কোর নষ্ট হতে পারে এবং আপনার জরিমানা দিতে হতে পারে।
- বিশ্বস্ত লোড অ্যাপ ব্যবহার করুনঃ অনেক অসৎ লোন অ্যাপ রয়েছে অনলাইনে এজন্য বিশ্বস্ত লোড অ্যাপ ব্যবহার করুন।
অনলাইনে মোবাইল লোন নেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
বাংলাদেশ অনলাইনে মোবাইল লোন গ্রহণের জন্য অনলাইনে লোন আবেদন করার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কিছু কাগজপত্র দরকার লাগতে পারে। আপনাদের মধ্যে অনেকেই মোবাইল লোন নিতে চান। কিন্তু মোবাইল লোন নেওয়ার জন্য কি কি কাগজপত্র লাগবে তা হয়তো আপনাদের অনেকেরই জানা নাই। নিচে এই লোন নিতে কি কি কাগজপত্র বা ডকুমেন্ট প্রয়োজন হয় তা তুলে ধরা হয়েছে।
- জাতীয় পরিচয় পত্র
- আয়ের প্রতিলিপি
- মোবাইল নাম্বার
- চাকরির প্রমাণপত্র (চাকরিজীবী হলে)
- ঠিকানার প্রমাণপত্র
- এদিকে ব্যবসা সংক্রান্ত তথ্য (ব্যবসায়ী হলে)
- আয়ের প্রমাণ পত্র এবং ট্রাক রিটার্ন
ব্যাংক থেকে অনলাইনে লোন পাওয়ার পদ্ধতি ও উপায়
জনগণের সুবিধার্থে বর্তমান বাংলাদেশের ব্যাংকিং সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলো বিভিন্ন ধরনের লোন পদ্ধতি চালু করেছে। এছাড়াও বর্তমানে ব্যাংক থেকে অনলাইন এর মাধ্যমে লোন পাওয়া সম্ভব। ব্যাংক থেকে লোন গ্রহণ করার জন্য মানুষকে ব্যাংকে না যেয়ে বাড়িতে বসে ব্যাংক থেকে অনলাইনের মাধ্যমে লোন নিতে পারবে।
যদি আপনারা ব্যাংক থেকে লোন নিতে চান সেক্ষেত্রে আপনাদের নির্দিষ্ট কয়েকটি খাতে লোন নিতে হবে। নিচে ব্যাংক থেকে অনলাইনের মাধ্যমে কিভাবে বা কোন উপায়ে লোন গ্রহণ করবেন তা দেওয়া হয়েছে।
- ধাপ-১ঃ অনলাইনের মাধ্যমে লোন গ্রহণের জন্য প্রথমে আপনাকে https:forms.mygov.bd এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে।
- ধাপ-২ঃ ওয়েবসাইটে যাবার পর সাইডে মার্ক করা রয়েছে "অনলাইন লোন আবেদন করুন" এই অপশনটির মধ্যে প্রবেশ করতে হবে।
- ধাপ-৩ঃ তারপর যে ধরনের লোন আপনি নিতে চান সেটি সিলেক্ট করুন।
- ধাপ-৪ঃ কোন ব্যাংক থেকে আপনি লোন গ্রহণ করতে চান সেটাও সিলেক্ট করুন।
- ধাপ-৫ঃ কত টাকা লোন গ্রহণ করতে চাচ্ছেন সেটার এমাউন্ট উল্লেখ করুন।
- ধাপ-৬ঃ সব তথ্য সঠিক ভাবে দিয়ে ফর্মটি ভালোভাবে পূরণ করুন।
- ধাপ-৭ঃ লোন আবেদনকারীর কিছু ব্যক্তিগত ডকুমেন্ট প্রয়োজন হবে যেমন, লোন আবেদনকারীর রঙিন ছবি, জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি, ব্যাংক স্টেটমেন্ট, পাসপোর্ট বা ড্রাইভিং লাইসেন্স, অফিস আইডি কার্ড, ইনকাম ট্যাক্সের কাগজপত্র, ইউটিলিটি বিলের কাগজ সহ ইত্যাদি ডকুমেন্ট প্রয়োজন হবে।
- ধাপ-৮ঃ এরপর নিচে সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন।
উপরোক্ত ধাপ অনুযায়ী অনলাইন লোনের আবেদন করা হয়। আশা করি বুঝতে পেরেছেন অনলাইনে লোন নেওয়ার বা আবেদন করার উপায় সম্পর্কে।
অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ - অনলাইন লোন অ্যাপ্লাই
বাংলাদেশের বিভিন্ন লোনদাতা প্রতিষ্ঠান গুলো অনলাইনে লোন প্রদান করে থাকে। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ঢাকা ব্যাংক, ব্রাক ব্যাংক, বিকাশ লোন, ব্যাংক এশিয়া সহ আরো বিভিন্ন ধরনের ব্যাংক এই লোন দিয়ে থাকে।
নিচে দেওয়া হয়েছে ঢাকা ব্যাংক থেকে কিভাবে অনলাইনের মাধ্যমে লোন পাবেন, বিকাশ থেকে কিভাবে অনলাইন বিকাশ লোন পাওয়া যায় এবং ব্রাক ব্যাংক থেকে কিভাবে অনলাইনের মাধ্যমে লোন নিতে পারবেন। তাহলে চলুন নিচে থেকে উপায় গুলো জেনে নেওয়া যাক।
ঢাকা ব্যাংক থেকে অনলাইনে লোন নেওয়ার উপায় - অনলাইন লোন অ্যাপ্লাই
ঢাকা ব্যাংক অনলাইনে লোন প্রদান করে থাকে আপনি ঘরে বসে খুব সহজেই এই লোন আবেদন করতে পারবেন। অনলাইনে লোন আবেদন করার জন্য আপনি ঢাকা ব্যাংকের eRin অ্যাপ ব্যবহার করে কোন ধরনের কাগজপত্র ছাড়াই যেকোনো সময়ে এই লোড গ্রহণ করতে পারেন।
ঢাকা ব্যাংক বর্তমানে ১০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত লোন দিচ্ছে। এই লোনটি আপনি ৩ মাস অথবা ৬ মাসের মেয়াদও নিতে পারেন। যা আপনাকে পরবর্তী ৩ মাস অথবা ৬ মাসের সহজ মাসিক কিস্তিতে পরিশোধ করতে হবে। বাৎসরিক ক্ষেত্রে এই লোনের সুদের হার দিতে হবে ৯%।
কারা ইঋণ এর জন্য আবেদন করতে পারেন
বাংলাদেশের যেকোনো নাগরিক এই লোনের জন্য আবেদন করতে পারেন। তবে আবেদনকারীর মাসিক ইনকাম হতে হবে ১০ হাজার টাকা তারও বেশি। এবং তার বয়স ২১ বছরেরও বেশি হতে হবে। তাহলেই সেই ব্যক্তি লোন পেতে eRin অ্যাপ ব্যবহার করে লোন আবেদন করতে পারবে।
eRin অ্যাপ লোনের আবেদন করতে কি কি প্রয়োজন
- লোন আবেদনকারীর এনআইডি কার্ড
- ঠিকানার প্রমাণ
- আয়ের প্রমাণ প্রদর্শন
- এই লোন আবেদনকারীর অবশ্যই গুগল ফেসবুক ইত্যাদি সামাজিক একাউন্ট থাকতে হবে।
- ঢাকা ব্যাংকে নিজস্ব একটি একাউন্ট খোলা থাকতে হবে।
উপরের দেওয়া তথ্যগুলো সব ঠিকঠাক বা সঠিক থাকলে রবি থেকে বৃহস্পতিবার কর্ম দিবসের মধ্যে সকাল ৯ টা থেকে বিকাল ৫ টার ভিতর যদি কোন ব্যক্তি লোনের জন্য আবেদন করে থাকে তাহলে ২ ঘন্টার ভিতর লোন অনুমোদন হয়ে যাবে।
বিকাশ থেকে লোন নেওয়ার উপায় - অনলাইন লোন অ্যাপ্লাই
মোবাইল ব্যাংকিং সেবা দানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিকাশ অনেক জনপ্রিয় একটি মাধ্যম এবং এটি ব্যবহার করার মানুষের সংখ্যা অনেক বেশি। বাংলাদেশের সকল শ্রেণীর মানুষ এই সেবা নিয়ে থাকে। খুব সহজে আপনি bkash অ্যাপ ব্যবহার করে লোন গ্রহণ করতে পারবেন।
বিকাশ এবং সিটি ব্যাংক যৌথ উদ্যোগে এই লোনটি দিয়ে থাকে। আপনি যেকোনো সময়ে বাড়িতে বসে এই লোন গ্রহণ করতে পারেন। এই লোনের আওতা দিনে ৫০০ টাকা হতে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত লোন পাওয়া যাবে।
বিকাশের এই লোন তিন মাসের ভিতর পরিশোধ করা লাগে এবং ৯% সুদ প্রদান করতে হয়। এই লোনটি আপনি পাবেন কিনা সেটা বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে জানতে পারবেন। মূলত আপনার বিকাশ একাউন্ট এর আচার বিধি বা লেনদেনের উপর ভিত্তি করে এই লোনটি প্রদান করে থাকে।
কিভাবে বিকাশ লোন আবেদন করবেন
বিকাশ থেকে লোন আবেদন করা অনেক সহজ একজন বিকাশ অ্যাপ ব্যবহারকারী ব্যক্তি অ্যাপের মধ্যে প্রবেশ করে লোন নামক আইকনে ক্লিক করে বিস্তারিত সবকিছু জানতে পারবে। কত টাকা আপনি লোন নিবেন তার নির্ধারণ করে কনফার্ম করে দিলেই সাথে সাথে আপনি লোন পাবেন।
বিকাশ থেকে লোন নেওয়ার সুবিধা সমূহ
- বিকাশ অ্যাপ থেকে আবেদন করলে আপনি সাথে সাথে লোন পেয়ে যাবেন
- কোন ধরনের ব্যাংক একাউন্ট এর প্রয়োজন হবে না
- কোন কাগজপত্র জমা দিতে হবে না
- কোন জামানত প্রয়োজন নেই
- বিকাশ একাউন্ট থেকে ফটো কিস্তি প্রদানে সুবিধা
- লোন পরিশোধের করার সময় পাবেন ৩ মাস
ব্রাক ব্যাংক অনলাইন লোন - অনলাইন লোন অ্যাপ্লাই
ব্র্যাক ব্যাংক অনলাইন মোবাইল লোন সেবা সুবিধা অ্যাপের মাধ্যমে প্রদান করে থাকে। ব্র্যাক ব্যাংক থেকে এই অনলাইন লোন পেতে হলে প্রথমে আপনাকে গুগল প্লে স্টোর থেকে সুবিধা (BBL Shubidha) অ্যাপটি ডাউনলোড করে আপনার ফোনে ইন্সটল করতে হবে। তারপর ফোন নাম্বার দিয়ে এটিকে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।
তারপর প্রয়োজনীয় সকল সঠিক তথ্য দিয়ে ফরমটি পূরণ করে আবেদন করতে হবে। এরপরে যদি ব্র্যাক ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আপনার আবেদনটি অনুমোদন দেয় তাহলে তৎক্ষণিক আপনি লোনটি পেয়ে যাবেন। ব্র্যাক ব্যাংকের এই অনলাইন লোন বিভিন্ন মেয়াদে গ্রহণ করতে পারবেন।
ব্র্যাক ব্যাংকের সুবিধা অ্যাপ থেকে লোন নেওয়ার জন্য যা প্রয়োজন
- জাতীয় পরিচয় পত্র
- লোন গ্রহণকারীর সত্যায়িত ছবি
- ঠিকানা প্রমাণ পত্র
- ব্র্যাক ব্যাংকে একটি অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে
সকল তথ্য সঠিকভাবে ও সঠিক নিয়ম মেনে ব্যাংক অফিস চলাকালীন সময় আবেদন করলে ব্র্যাক ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আধা ঘন্টার ভেতর লোন অনুমোদন দিয়ে দিবে। এই লোনের জন্য ব্র্যাক ব্যাংক ৯% হারে সুদ গ্রহণ করে থাকে।
অনলাইন লোন অ্যাপস বাংলাদেশ
অনলাইন লোন অ্যাপস হলো মোবাইল ফোনের একটি অ্যাপ্লিকেশন। এই অ্যাপ বা অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে অনলাইনে মোবাইল লোনের জন্য আবেদন করা যায়। অনলাইনে লোন দানকারী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের এই লোন অ্যাপ থাকে। এই অ্যাপে লোন গ্রহণকারীর আর্থিক তথ্য, সম্পত্তি, ব্যক্তিগত তথ্য সহ বিভিন্ন আপেক্ষিক প্রয়োজনীয়তা অনুসারে সমর্থন প্রদান করে থাকে। নিচে কিছু অনলাইনে লোন অ্যাপস বাংলাদেশ দেওয়া হয়েছে।
- বিকাশ অ্যাপস
- ব্যাংক অ্যাপস
- ক্রেডিট কার্ড কম্পানী অ্যাপস
- পীর-টু-পীর লেনদেন অ্যাপস
- পীর-টু-পীর প্ল্যাটফর্মস
- cash app borrow online loan
- Albert instand online loan
- revolat early salary online loan
- possible finance pay day online loan
অনলাইন মোবাইল লোন নেওয়ার সুবিধা
অনলাইন থেকে লোন নিলে যে সকল সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায় তা নিচে উল্লেখ করা হলো।
- দ্রুত ও সহজ উপায়ে লোন গ্রহণঃ অনলাইনে আপনি লোন আবেদন করার মাধ্যমে খুব দ্রুতই লোন পেয়ে যেতে পারেন। এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মোবাইল লোন আবেদন করার সময় কোন ধরনের ডকুমেন্ট জমা দেওয়ার দরকার পড়ে না।
- সুবিধাজনকঃ আপনি খুব সহজেই বাড়িতে বসে এই লোনের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
- বিভিন্ন ধরনের লোনঃ নানা ধরনের মোবাইল লোন উপলব্ধ রয়েছে যাতে করে আপনার চাহিদা অনুযায়ী আপনি লোন বেছে নিতে পারেন।
- সুদের হার কমঃ অনলাইন মোবাইল লোনের ক্ষেত্রে সুদের হার অনেকটাই কম হয়ে থাকে।
অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ এর বৈশিষ্ট্য
মোবাইল লোন হলো একটি আনসিকিউর পার্সোনাল লোন যার একদিনের ভেতর মঞ্জুর হয়ে যায়। আপনি খুব সহজেই অ্যাপের মাধ্যমে অনলাইন থেকে ইনস্ট্যান্ট পার্সোনাল লোন আবেদন করতে পারবেন। নিচে অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশের বৈশিষ্ট্য গুলো দেওয়া হল।
- এই লোন আবেদনে কোন কাগজপত্র আকারে প্রমাণ পত্র দিতে হয় না।
- যেকোনো স্থানে, যেকোনো সময়ে এই লোনের জন্য আবেদন করা পসিবল এবং তৎক্ষণিক লোন পাওয়া সম্ভব। সেজন্য মানুষের কাছে এই অনলাইন লোন এতটা জনপ্রিয়।
- মোবাইল লোন আনসিকিওরড হওয়ায় এই লোনে কোন ধরনের সিকিউরিটি ডিপোজিট করতে হয় না।
- এই খাতের ভেতর যেসব লোন সহজে পাওয়া যায় তার মধ্যে অন্যতম হলো অনলাইন মোবাইল লোন।
লেখকের মতামত
প্রিয় পাঠক বৃন্দ আজকের আর্টিকেলের বিষয়বস্তু ছিল অনলাইন লোন কেন্দ্রিক। কিভাবে অনলাইন থেকে লোন নেওয়া যায়, কোন কোন ব্যাংক অনলাইনে লোন প্রদান করে, কি কি কাগজপত্র লাগে সহ বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। আশা করি এই সমস্ত বিষয়গুলো এই পোস্টের মাধ্যমে আপনারা জানতে পেরেছেন।
তবুও যদি অনলাইন মোবাইল লোন সম্পর্কিত আপনাদের আরও কোন প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে নিচের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। আমরা এই ওয়েবসাইটে ব্যাংকিং সেবা মূলক বিভিন্ন পোস্ট শেয়ার করে থাকে। তাই এমনই সব ব্যাংকিং সেবা ও লোন বিষয়ক পোস্ট পেতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। ধন্যবাদ!
ডিজি মাল্টিপ্লাই এর পোস্টে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।
comment url