ব্যাংক লোনের মাসিক কিস্তি (EMI) হিসাব ক্যালকুলেটর ও সূত্র

ডাচ বাংলা ব্যাংক লোন আবেদন ও  বিভিন্ন ধরনের লোন পদ্ধতিব্যাংক লোনের মাসিক কিস্তির হিসাব, EMI ক্যালকুলেটর ব্যবহার এর নিয়ম ও EMI এর গাণিতিক সূত্র ব্যবহারের নিয়ম ছাড়াও EMI রিলেটেড বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে নিয়ে সাজানো হয়েছে আজকের এই আর্টিকেল।
ব্যাংক লোনের মাসিক কিস্তি হিসাব
তাই আপনারা যারা ব্যাংক থেকে লোন গ্রহণ করতে চাচ্ছেন এবং সেই লোনকৃত অর্থ মাসে মাসে কিস্তি হিসাবে দিতে চাচ্ছেন। কিন্তু সেই নির্দিষ্ট লোনকৃত অর্থ সুদ সহ কত টাকা করে মাসে কিস্তি দাঁড়াবে তা নিয়ে চিন্তায় আছেন মূলত তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি। কারণ এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন কিভাবে আপনি নিজেই ঘরে বসে লোন নেওয়ার পূর্বেই লোনকৃত অর্থের সুদসহ মাসিক কিস্তি কত দাঁড়াবে তা বের করবেন কিভাবে। তাহলে চলুন পোস্টটি সম্পূর্ণটা পড়ে বিষয়টা জেনে নিন।

ভূমিকা

মাসিক কিস্তি বা EMI (Equated Monthly Installment) হলো ঋণগ্রহীতার জন্য একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ঋণের টাকা শোধ করার সুবিধাজনক ব্যবস্থা। এটি এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে ঋণগ্রহীতা মাসে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ প্রদান করে ধীরে ধীরে তার ঋণ শোধ করতে পারে। EMI ব্যবস্থায়, মূলধন এবং সুদ একত্রিতভাবে মাসিক কিস্তিতে ভাগ করা হয় এবং ঋণ পরিশোধের পুরো সময়কালে সমান পরিমাণ অর্থ প্রদান করতে হয়। EMI ব্যবস্থার মাধ্যমে ঋণগ্রহীতা বড় অঙ্কের অর্থ একবারে পরিশোধ না করেও ধীরে ধীরে ছোট ছোট কিস্তিতে শোধ করতে পারে।

এটি সাধারণত গৃহঋণ, গাড়ি ঋণ, ব্যক্তিগত ঋণ এবং ক্রেডিট কার্ডের বড় কেনাকাটার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। EMI ব্যবস্থার মাধ্যমে ঋণ পরিশোধ করা সহজ হয়ে যায় এবং ঋণগ্রহীতার উপর চাপ কমে। সেজন্য অনেকেই ব্যাংক থেকে এ ব্যবস্থার মাধ্যমে লোন গ্রহণ করতে ইচ্ছা প্রকাশ করে। কিন্তু এই ধরনের ব্যাংক লোন মাসে কত টাকা কিস্তি দিতে হবে তা নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বে পড়ে যায়। আর ভয়ে ব্যাংক থেকে লোন নিতে চাই না।

তাই এই সমস্যা সমাধানে এই আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করেছি যে আপনি কিভাবে ঘরে বসে থেকে ব্যাংক লোন নেওয়ার পূর্বেই কত টাকা লোন নিলে মাসিক কিস্তি কত দাঁড়াবে তা বের করার উপায় গুলো বিস্তারিত ভাবে।

মাসিক কিস্তি (EMI) কি?

EMI (Equated Monthly Installment) হলো একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ যা ঋণগ্রহীতা প্রতি মাসে ঋণদাতাকে বা ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানকে পরিশোধ করে থাকে। এই পরিমাণের মধ্যে ঋণের মূলধন এবং সুদ দুটোই অন্তর্ভুক্ত থাকে।
EMI কিস্তি সাধারণত লোন পরিশোধের সময়কাল (tenure) এবং সুদের হারের ওপর ভিত্তি করে নির্ণয় করা হয়। আরো সহজভাবে বলতে গেলে EMI হল কোন একটি অর্থ দানকারী প্রতিষ্ঠান থেকে নির্দিষ্ট পরিমাণ লোন নিয়ে সেই লোনের টাকা প্রতিমাসে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ লাভ সহ পরিশোধ করা কে বোঝায়।

ব্যাংক লোনের মাসিক কিস্তি হিসাব

যারা ব্যাংক থেকে লোন গ্রহণ করে তাদের একটা নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই লোনটি পরিশোধ করে দিতে হয়। আপনি যদি ব্যাংক থেকে লোন গ্রহণ করতে চান, সেক্ষেত্রে আপনাকে লোনের টাকা একটি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে মাসিক কিস্তি হিসেবে পরিশোধ করে দিতে হবে। আপনি কি ব্যাংক থেকে লোন গ্রহণ করতে চাচ্ছেন? কিন্তু আপনি জানেন না যে আপনার মাসিক কিস্তি কত টাকা করে পড়বে।

চিন্তার কোন কারণ নেই, আপনার এই সমস্যা দূর করতে আমরা ব্যাংক লোনের কিস্তির হিসাব করার নিয়ম সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করবো। মূলত ব্যাংক লোনের EMI বা মাসিক কিস্তির হিসাব বেশ কয়টি উপায়ে বের করা যায়। কিন্তু মাসিক কিস্তির হিসাব বের করার সব থেকে সহজ উপায় বা মাধ্যমটি হলো EMI ক্যালকুলেটর অ্যাপ।

নিচে আমরা EMI ক্যালকুলেটর অ্যাপ ও EMI বের করার সূত্র উপায় নিয়েই আলোচনা করব। তাহলে চলুন নিচের আলোচনা থেকে ব্যাংক লোনের কিস্তির হিসাব সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই।

প্রথমে চলুন EMI ক্যালকুলেটর অ্যাপ দিয়ে কিভাবে ব্যাংক লোনের মাসিক হিসাব বের করবেন সে বিষয়ে জেনে নেই। তারপর EMI বের করার সূত্র দিয়ে কিভাবে ব্যাংক ঋণের মাসিক কিস্তি বের করবেন সে বিষয়ে জানব।

EMI ক্যালকুলেটর ব্যবহার এর নিয়ম

ব্যাংক এবং ফিন্যান্সিয়াল ওয়েবসাইটগুলো সাধারণত EMI ক্যালকুলেটর প্রদান করে থাকে। এই ক্যালকুলেটর ব্যবহার করে আপনি দ্রুত এবং খুব সহজেই আপনার EMI নির্ধারণ করতে পারবেন। এই ক্যালকুলেটরগুলিতে আপনাকে শুধুমাত্র লোনের পরিমাণ, সুদের হার, এবং ঋণের মেয়াদ এর তথ্য দিয়ে দিলেই এটি আপনাকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার EMI হিসাব বের করে দিবে।

ব্যাংক থেকে লোনের মাসিক কিস্তির হিসাব বের করতে হলে মূলত আপনাকে কিছু বিষয়ে জানতে হবে তা হলোঃ

  • প্রথমে আপনি ভেবে নিন যে আপনি ব্যাংক থেকে কত টাকা লোন নিতে চাচ্ছেন।
  • সেই ব্যাংকের সুদের হার কত (%)।
  • কত বছরের মেয়াদের লোন নিচ্ছেন।

যদি আপনি ঘরে বসে ব্যাংক থেকে লোনের কিস্তির হিসাব বের করতে চান। সেক্ষেত্রে প্রথমে আপনাকে আপনার ফোন থেকে EMI ক্যালকুলেটর অ্যাপটি ডাউনলোড করে নিতে হবে। এবং সেই ক্যালকুলেটর এর মাধ্যমে আপনি ব্যাংক লোনের কিস্তির হিসাব বের করে নিতে পারবেন। তাহলে চলুন EMI ক্যালকুলেটর ব্যবহার করে আপনি ব্যাংক লোনের কিস্তির হিসাব কিভাবে বের করবেন সেই সম্পর্কে জেনে নেই।
মনে করুন, আপনি কোন একটি ব্যাংক থেকে ২ লক্ষ টাকার লোন নিবেন। এবং এই লোনের মেয়াদ হবে ২ বছর, আর সুদের হাড়-৮ %। তাহলে এই লোনের মাসিক কিস্তি কত হবে তার হিসাব নিচে দেখে নিই।

প্রথমে আপনি EMI অ্যাপ এ যাবেন তারপর সেখানে তিনটি অপশন শো করবে, অপশনগুলো হলো amount, interest rate, period এখন আপনাকে amount লিখা ঘরে বা অপশনে আপনার লোনের পরিমাণ বসাবেন অর্থাৎ 2 লক্ষ টাকা। ও interest rate লিখা ঘরে লোনের সুদের হারটি বসাবেন অর্থাৎ ৮, এবং period লিখা ঘরে লোনের কিস্তির মেয়াদ সংখ্যা বসাবেন, অর্থাৎ ২ বছর বা ২৪ মাস।

এরপরে আপনি ক্যালকুলেটর করলে আপনার লোনের মাসিক কিস্তি হিসাব পেয়ে যাবেন। আপনি যেহেতু উদাহরণস্বরূপ ২ লক্ষ টাকা ব্যাংক থেকে লোন নিয়েছেন, এবং এর সুদের হার ৮% , আর মেয়াদ সীমা ২ বছর। সেহেতু এই লোনের জন্য আপনার মাসিক কিস্তি লাগবে ৯,০৪৫ টাকা। আর আপনার লোনকৃত ২ লক্ষ টাকার সুদ দাঁড়াবে ১৭,০৮০ টাকা। তাহলে আপনার লোন পরিশোধের মোট টাকার পরিমান দাঁড়াবে ২,১৭,০৮০ টাকা।

এবার চলুন সূত্রের মাধ্যমে ব্যাংক লোনের মাসের কিস্তির হিসাব কিভাবে বের করতে হয় সে বিষয়ে জেনে নিই।
ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার সময় লোনগ্রহীতাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের মধ্যে একটি হলো মাসিক কিস্তি (EMI) কেমন হবে সেই বিষয়ে জানা। লোন নেওয়ার পূর্বেই যদি লোন পরিশোধ করার জন্য আপনার মাসিক কত টাকা লাগবে তা বুঝতে পারেন তাহলে আপনার ব্যক্তিগত বাজেট এবং আর্থিক পরিকল্পনা সহজ সহজ হবে।

তাই এই আর্টিকেলে আমরা ব্যাংক লোনের মাসিক কিস্তি কীভাবে হিসাব করা যায় এবং তার উপর কীভাবে বিভিন্ন ফ্যাক্টর প্রভাব ফেলে তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। তাহলে নিচে থেকে এই বিষয়গুলো চলুন জেনে নেওয়া যাক।

EMI এর গাণিতিক সূত্র ব্যবহারের নিয়ম

আপনি যদি ব্যাংক লোনের EMI নির্ধারণ করতে চান তাহলে আপনাকে একটি নির্দিষ্ট গাণিতিক সূত্র ব্যবহার করতে হবে। সেই সূত্রটি দ্বারা আপনি আপনার ব্যাংক লোন এর মাসিক কিস্তির হিসাব বা EMI খুব সহজে বের করতে পারবেন। সেজন্য আপনাদের সুবিধার জন্য ব্যাংক লোনের হিসেবে সেই সূত্রটি নিতে দেওয়া হল। সূত্রটি হলোঃ

এখানে,
EMI এর গাণিতিক সূত্র ব্যবহারের নিয়ম
  • P = এখানে আপনার লোনের পরিমাণ বসাতে হবে (Principal Amount)
  • r = এখানে আপনার লোনের সুদের হার বসাতে হবে (Annual Interest Rate ÷ 12)
  • n = এখানে আপনার কিস্তির মাসের সংখ্যা বসাতে হবে (Loan Tenure in Months)
ওপরের এই সূত্র টি ব্যবহার করে আপনি সহজেই আপনার EMI নির্ধারণ করতে পারবেন।

EMI এর হিসাব নির্ধারণের ধাপ সমূহ

কোন ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার পূর্বে সেই ব্যাংকের EMI এর হিসাব বের করার জন্য আপনাকে ৩ টি বিষয় মাথায় রাখতে হবে। সে বিষয়গুলো নিচে বিস্তারিত ব্যাখ্যা করা হলোঃ

  • ১. মূল লোনের পরিমাণ (P): যে পরিমাণ টাকা আপনি ব্যাংক থেকে লোন নিয়েছেন, সেটি হলো মূল লোন।
  • ২. সুদের হার (Interest Rate): ব্যাংক বা ঋণদাতা প্রতিষ্ঠান থেকে যত পারসেন্ট সুদের হার নির্ধারণ করা হয়েছে, সেটিকে বার্ষিক সুদের হার হিসেবে দেওয়া হয়। সেজন্য একে মাসিক সুদের হার হিসেবে নির্ধারণ করতে হবে, আর তাই বার্ষিক সুদের হারকে ১২ দিয়ে ভাগ করতে হবে।
  • ৩. লোন পরিশোধের সময়কাল (Tenure): লোন পরিশোধের জন্য আপনাকে কত মাস দেওয়া হয়েছে, সেটিকে হিসাব করে বের করতে হবে। কারণ এটি বছরের হিসেবে দেওয়া থাকলে, আর তাই সেটি মাসে পরিণত করতে হবে (যেমনঃ ৫ বছর = ৫ × ১২ = ৬০ মাস)।

EMI হিসাবের একটি উদাহরণ

আপনাদের বোঝানোর সুবিধার্থে ব্যাংক লোনের মাসিক কিস্তির হিসাব কিভাবে বের করতে হয় সেটা এখন নিচে প্র্যাকটিক্যালি উদাহরণস্বরূপ আপনাদের দেখাবো যাতে করে আপনাদের ব্যাংক লোনের হিসাব করতে সুবিধা হয়। তাহলে চলুন নিচে থেকে দেখে নেওয়া যাক কিভাবে উপরে দেওয়া এই সূত্রের মাধ্যমে EMI বা মাসিক কিস্তির হিসাব বের করা হয়।
ধরুন, আপনি ব্যাংক থেকে ৫,০০,০০০ টাকা লোন নিয়েছেন, যেখানে বার্ষিক সুদের হার ১০% এবং লোনের মেয়াদ হল ৫ বছর।

এক্ষেত্রেঃ
  • মূল লোন এর পরিমাণ হলো (P) = ৫,০০,০০০ টাকা
  • বার্ষিক সুদের হার হলো = ১০% বা ০.১০
  • মাসিক সুদের হার হলো (r) = ০.১০ ÷ ১২ = ০.০০৮৩৩
  • লোনের মেয়াদ হলো (n) = ৫ × ১২ = ৬০ মাস
এখন এই পর্যায়ে উপরের সূত্র অনুযায়ী EMI বা মাসিক কিস্তি হিসাব করলেঃ

EMI হিসাবের একটি উদাহরণ
তাহলে এই হিসাবের মাধ্যমে আপনার মাসিক কিস্তি (EMI) প্রায় ১০,৬২৪ টাকা আসবে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন কিভাবে ব্যাংক লোনের মাসিক কিস্তির হিসাব বের করতে হয়।

EMI এর উপর প্রভাব ফেলতে পারে এমন ফ্যাক্টরগুলো

EMI লোন সেবা টি অনেক সুবিধাজনক একটি ব্যবস্থা, তবে কিছু জিনিস মাথায় না রাখলে এই লোন আপনার জন্য অসুবিধাও কারণ হতে পারে। কোন ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার পূর্বে কিছু বিষয় মাথায় রাখা প্রয়োজন। সে বিষয়গুলো নিচে দেওয়া করা হলো।

  • ১. মূল লোনের পরিমাণ (Loan Amount): মনে রাখবেন আপনার লোনকৃত টাকার পরিমাণ যত বেশি হবে, আপনার EMI তত বেশি হবে।
  • ২. সুদের হার (Interest Rate): যদি আপনার লোনের সুদের হার বেশি হলে, তাহলে আপনার EMI বেশি হবে। তাই কম সুদের হারে লোন পাওয়ার চেষ্টা করুন এবং কোন ব্যাংক কম সুদের লোন দেয় তা যাচাই-বাছাই করুন।
  • ৩. লোনের সময়কাল (Tenure): আপনার লোনের সময়কাল বেশি হলে, আপনার EMI কম হবে, তবে সামগ্রিক সুদের পরিমাণ বেড়ে যাবে।

EMI পরিচালনা করার জন্য কিছু টিপস

  • ১. বাজেট পরিকল্পনা করুনঃ EMI নির্ধারণ করার আগে আপনার মাসিক আয় এবং ব্যয় বিবেচনা করে দেখুন। এমন EMI বেছে নিন যা আপনি সহজে পরিশোধ করতে পারবেন।
  • ২. সুদের হারের তুলনা করুনঃ বিভিন্ন ব্যাংক বা ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানের সুদের হার তুলনা করুন এবং আপনার জন্য সেরা অফারটি বেছে নিন।
  • ৩. আগাম EMI পরিশোধের সুযোগ নিনঃ অনেক ব্যাংক আগাম EMI পরিশোধের সুযোগ দেয়। আগাম EMI দিলে আপনি সুদের পরিমাণ কমিয়ে আনতে পারবেন।

লেখকের মতামত

ব্যাংক লোনের EMI আপনার আর্থিক জীবনে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলে। EMI হিসাব সঠিকভাবে জানা থাকলে আপনি লোন নেওয়ার সময় আত্মবিশ্বাসী হতে পারবেন এবং আপনার ব্যক্তিগত বাজেট পরিকল্পনা আরও ভালোভাবে করতে পারবেন। EMI এর উপর প্রভাব ফেলে এমন ফ্যাক্টরগুলো জানা এবং সেগুলো বিবেচনায় নিয়ে আপনি একটি সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন। আশা করি আমাদের আজকের ব্যাংক ঋণের মাসিক কিস্তি হিসাব এই আর্টিকেলটি দ্বারা উপকৃত হয়েছেন।

এবং আমরা এটাতেও আশাবাদী যে এই আর্টিকেলটা আপনাদের ভালো লেগেছে। আমরা এই ওয়েবসাইটে ব্যাংক লোন রিলেটেড বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পাবলিশ করে থাকি। তাই এমনই সব ব্যাংকিং সেবামূলক পোস্ট পেতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ!

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ডিজি মাল্টিপ্লাই এর পোস্টে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।

comment url