ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট কোনটা ভালো ও খাওয়ার নিয়ম

পাতলা পায়খানার ট্যাবলেট এর নামক্যালসিয়াম ট্যাবলেট কোনটা ভালো এবং ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম সহ ক্যালসিয়াম জনিত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সাজানো হয়েছে আজকের এই আর্টিকেল। বর্তমানে ক্যালসিয়াম জনিত সমস্যায় অনেক মানুষই ভুগেন। এজন্য ক্যালসিয়াম বাড়ানোর উপায় জানার জন্য চেষ্টা করেন।
ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট কোনটা ভালো
তাই আমরা আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে ক্যালসিয়াম বিষয়ক নানা তথ্য নিয়ে হাজির হয়েছি আপনাদের মাঝে। বিষয়গুলো জানতে পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

ভূমিকা

বয়স্ক মানুষ থেকে ছোট বাচ্চা পর্যন্ত ক্যালসিয়ামের ঘাটতিতে পড়তে পারে এবং পড়ে থাকে। বিভিন্ন কারণে আমাদের শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দেখা দেয়। শরিলে ক্যালসিয়ামের অভাব কেন দেখা দেয় ও এর লক্ষণ গুলো কি কি এবং শরীরে ক্যালসিয়াম বৃদ্ধির উপায় সহ ক্যালসিয়াম বাড়ানোর জন্য কোন ওষুধটি ভালো এ বিষয়গুলো নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। তাই বিষয়গুলো জানতে পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট কোনটা ভালো

আপনাদের মধ্যে অনেকে জানতে চান যে ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট কোনটা সবচেয়ে ভালো। তাই আজকে আমরা আর্টিকেলের এই অংশে ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট কোনটি সবচেয়ে ভালো এই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো।এখন বাজারে নানা ধরনের ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট পাওয়া যায়।

সকল ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট প্রায় একই ধরনের হয়ে থাকে। কিন্তু যেহেতু আপনারা জানতে চেয়েছেন কোন ট্যাবলেটটি সবচেয়ে ভালো সেজন্য ভালো কিছু ট্যাবলেটের নাম আপনাদের জানানোর চেষ্টা করবো।
ভালো কয়েকটি ট্যাবলেটের মধ্যে আপনারা এগুলো সেবন করতে পারেন যেমন: Calbo D, A-Cal D, D3 Must 2000 iu, Ovocal D, তবে সব থেকে ভালো হয় যদি আপনি ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করেন। তিনি আপনাকে ভালো ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট এর নাম সাজেস্ট করতে পারবেন। মূলত ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট নির্ভর করে আপনার শরীর এবং স্বাস্থ্যর উপর।

ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট আপনার জন্য কোনটা ভালো হবে সেটা একমাত্র ডাক্তারের ভালো বলতে পারবে।তবে আমরা এখানে ভালো কিছু ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট এর নাম উল্লেখ করেছি। আপনার স্বাস্থ্য এবং শরীরের জন্য কোনটি ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট ভালো হবে সেটা জানার জন্য একমাত্র ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন।

ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম

আমাদের অবশ্যই ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট নিয়ম মেনে খেতে হবে। ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট খাওয়ার ও কিছু নিয়ম রয়েছে। যারা ক্যালসিয়াম অভাবে ভুগছেন অথবা যারা গর্ভবতী মহিলারা আছেন তারা যদি ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট খেতে চান তাহলে অবশ্যই খাবার খাওয়ার এক ঘন্টা আগে ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট খাবেন।
এছাড়াও খাবার খাওয়ার পরও আপনি চাইলে খেতে পারবেন তবে খাওয়ার পর পরই ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট খেতে যাবেন না। আপনাকে খাবার খাওয়ার পর অবশ্যই এক থেকে দেড় ঘন্টা পর ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট খেতে হবে। এছাড়াও যদি আপনি কোন চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করেন তাহলে তো সেই কথা অনুযায়ী আপনাকে ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট খেতে হবে। তো আশা করছি ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আপনারা জানতে পেরেছেন।

ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট এর কাজ কি

আপনাদের সুবিধার্থে ক্যালসিয়াম ট্যাবলেটের যাবতীয় কার্যক্রম সম্পর্কে বিস্তারিত নিয়ে আমাদের আজকের এই পোস্টটি সাজিয়েছি। যাতে করে আপনারা এখান থেকে জানতে পারেন যে ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট এর কাজ কি এই সম্পর্কে। তাহলে দেরি না করে চলুন মূল আলোচনায় যাই।

মূলত এই ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট টি হারজনিত সমস্যা, হাড়ের ব্যথা, হাড় বাকা হয়ে যাওয়া, ইত্যাদি এই সমস্যা গুলোর জন্য ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট খেতে হয়। এছাড়াও হাতে পায়ে ব্যথা বা শরীর দুর্বল বা চোখের সমস্যার এবং দাঁতের সমস্যা কারণেও ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট টি সেবন করতে হয়।

ক্যালসিয়ামের অভাব কেন হয়

ক্যালসিয়ামের ঘাটতি যখন দেখা দেয় তখন আপনার শরীর পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম পায় না। ক্যালসিয়ামের ঘাটতি যখন দেখা দেয় তখন শরীরে নানা ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব কেন হয় তা নিচে আলোচনা করা হলো:

  • অপর্যাপ্ত ডায়েটঃ পর্যাপ্ত পরিমাণে শাকসবজি ফলমূল দুগ্ধজাত- দ্রব্য বা ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার না খেলে আপনার শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব হতে পারে।
  • ভিটামিন -ডি এর অভাবঃ যদি আপনি সূর্যলোক না পান অথবা ভিটামিন ডি এর ঘাটতি না পান তাহলে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি হতে পারে। আপনার খাওয়া খাবার থেকে ক্যালসিয়াম শোষণ করার জন্য ভিটামিন -ডি শরীরের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
  • কিছু চিকিৎসা শর্তঃ কয়েকটি স্বাস্থ্য সতর্ক যেমন: কিছু পরিপাক রোগ, সিলিয়াক রোগ, এবং কিডনি রোগ ক্যালসিয়াম শোষণে হস্তক্ষেপ করতে পারে। যার ফলে ক্যালসিয়াম ঘাটতি দেখা দিতে পারে।
  • ঔষধঃ কিছু ঔষধ যেমনঃ এন্টাসিড এবং মুত্রবোধক শোষণ কমিয়ে মলত্যাগ বাড়িয়ে শরীরে ক্যালসিয়ামের মাত্রা কে প্রভাবিত করতে পারে।
  • বয়সঃ আপনার বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আপনার শরীরে ক্যালসিয়ামের শোষণও কঠিন হতে পারে। যা প্রাপ্তবয়স্কেদের ক্যালসিয়ামের ঘাটতি আরও বেশি হতে পারে।

ক্যালসিয়াম ঘাটতির লক্ষণ

আজকের এই আর্টিকেলের এই অংশে আমরা জানবো ক্যালসিয়াম ঘাটটির লক্ষণসমূহ। এজন্য যদি আপনি ক্যালসিয়াম ঘাটতির লক্ষণ সম্পর্কে জানতে চান তাহলে পোস্টের এই অংশটি আপনার জন্য। তাহলে চলুন দেরি না করে জেনে নেই ক্যালসিয়াম ঘাটটির লক্ষণসমূহ।

  • পেশীতে সমস্যাঃ যাদের শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দেখা দেয় তারা খিচুনি এবং পেশির ব্যথা অনুভব করতে পারেন। এছাড়াও নড়াচড়া বা হাটাহাটি করার সময় বাহুতে বা উরুতে ব্যথা হতে পারে। এই ধরনের সমস্যায় সম্মুখীন হলে অবশ্যই ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে ক্যালসিয়াম গ্রহণ করা উচিত।
  • অতিরিক্ত ক্লান্তিঃ যদি আপনার ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দেখা দেয় তাহলে আপনি অতিরিক্ত ক্লান্ত অনুভব করতে পারেন। এটির কারণে আপনার অনিদ্রা ও সব সময় অলসতা বোধ হতে পারে। এছাড়াও ব্রেন্ড ফ্রগ, মাথা ঘোরা, মাথা ব্যথা হতে পারে।
  • ত্বক ও নখের সমস্যাঃ দীর্ঘদিন ধরে ক্যালসিয়ামের অভাব থাকলে নখ ভঙ্গুর, একজিমা, ত্বক শুষ্ক, ত্বকে চুলকানি, এবং ত্বকের প্রদাহর মত সমস্যা হতে পারে।
  • দাঁতের সমস্যাঃ শরীরে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ কম হলে দাঁতের সমস্যা দেখা দিতে পারে। যার ফলে মাড়ি খিটখিটে, দাঁত ভঙ্গুর, দাঁতের ক্ষয়, এবং দাঁতের শিকড় দুর্বল হয়ে দাঁত পড়ে যাওয়ার মত সমস্যাও সৃষ্টি হতে পারে।
  • বিষন্নতাঃ এক গবেষণায় দেখা গেছে যে শরীরে যখন ক্যালসিয়ামের মাত্রা কমে যায় তখন মেজাজ খারাপ হওয়া বা হতাশা মত সমস্যাও হতে পারে।

কি খেলে ক্যালসিয়াম বাড়ে

কি খেলে ক্যালসিয়াম বাড়ে তা যদি আপনি জানতে চান। তাহলে এই আর্টিকেলের এই অংশটি পুরো পড়ুন। তাহলে জানতে পারবেন কি খেলে ক্যালসিয়াম বাড়ে। তাহলে চলুন দেরি না করে বিস্তারিত আলোচনায় যাই।

  • চিয়া সিডঃ আমাদের শরীরের হারকে মজবুত করে তুলতে আমাদের নিয়মিত মাছ ও দুধ খাওয়ার প্রয়োজন। তবে যদি আপনি এই দুইটি খাবার না খেতে চান তাহলে আপনি চিয়া সিড খেতে পারেন। চিয়া সিডে প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, এবং ওমেগা ৩- ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে। যা আপনার ক্যালসিয়ামের চাহিদা অনায়াসে পূরণ করতে পারে। প্রতি ১০০ গ্রাম চিয়া সিডে ৪০০ থেকে ৬০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম রয়েছে।
  • সবুজ শাক-সবজিঃ সবুজ শাক-সবজিতে আপনি প্রচুর ভিটামিন সি, এ, ই, কে আয়রন, পুষ্টি, ফাইবার, এবং ক্যালসিয়াম পাবেন। এজন্য প্রচুর পরিমাণে তাজা শাক-সবজি নিয়মিত খাওয়া চেষ্টা করুন। এছাড়াও আপনি পালং শাক খেতে পারেন। এতে আয়রন, ভিটামিন সি, এবং এর পাশাপাশি আপনি ক্যালসিয়ামও পাবেন।
  • বাদাম ও বীজঃ বাদামে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ বেশি থাকে। এজন্য তিসির বীজ, তিল, ও বাদাম খান। তাহলে আপনি ওমেগা ৩- ফ্যাটি অ্যাসিড, ফাইবার, ভিটামিন কে, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাবেন। যা শরীরের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
  • তিল বীজঃ এক কাপ তিল বীজের থেকে প্রায় ৮৭ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। এজন্য চেষ্টা করুন তিল বীজ খাওয়ার।
  • মিষ্টি আলুঃ একটা বড় সাইজের মিষ্টি আলুতে প্রায় ৬৮ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। এছাড়াও ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, এবং পটাশিয়াম ও পাওয়া যায়।
  • পোস্তঃ পোস্ত নিয়মিত খেলে আপনার হারের রোগ থেকে রক্ষা করে এবং পোস্ত ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার। এতে আয়রন ফাইবার ও ক্যালসিয়ামও রয়েছে এজন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে পোস্ত খাওয়ার চেষ্টা করুন।

এছাড়াও শরীরে ক্যালসিয়াম ঘাটতি পূরণ করতে পারে হাতের কাছে থাকা কিছু খাবার। যেমন সয়াবিন, ঢেঁড়স, বিভিন্ন ধরনের বাদাম, ও মৌসম্বি, কমলালেবু,পাতিলেবু, পালংশাক ডুমুর ইত্যাদি। এই খাবারগুলো নিয়মিত খেলে আপনার ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণ হবে।

ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট বেশি খেলে কি হয়

ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট বেশি খেলে কি হয় তা যদি আপনি জানতে আমাদের সাইডে এসে থাকেন তাহলে একদম সঠিক জায়গায় এসেছেন। কারন আমাদের আর্টিকেলের এই অংশে আমরা আপনাদের জানাবো ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট বেশি খেলে কি হয়।

যেহেতু ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট শরীরের ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণ করে। এজন্য এটি পর্যাপ্ত পরিমাণে সেবন করা উচিত। যদি অতিরিক্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট সেবন করেন তাহলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে এবং হাটের্র স্বাস্থ্য ঝুঁকি হতে পারে। মূলত হার্টের নানা ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।
এছাড়াও ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট বেশি খেলে কিডনি পাথর, বমি হওয়া, পেট ব্যথা ইত্যাদি হতেও পারে। এছাড়াও এখন শোনা যাচ্ছে যে বেশি ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট খেলে কিডনি বিকল হওয়ারও সম্ভাবনা রয়েছে। এজন্য আমাদের সকলেরই উচিত সঠিক পরিমাণে এবং সঠিক নিয়মে ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট সেবন করা। তো আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন যে ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট বেশি খেলে কি হয়।

ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট খেলে কি মোটা হয়

প্রিয় পাঠক আপনাদের মধ্যে যারা ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট সেবন করেন তাদের মধ্যে প্রায় অনেকেই এই প্রশ্নটি করেন। সেটা হল ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট খেলে কি মোটা হয়। আপনাদের এই প্রশ্নের উত্তর হলো না। ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট খেলে মোটা হয় না। অর্থাৎ আপনি ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট খেলে মোটা হতে পারবেন না কারণ ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট হার মজবুত এবং হাড় গঠন করে।

এটি মোটা হওয়ার ওষুধ নয়। এবং আপনি যদি এটি সেবন করে মোটা হতে চান তাহলে আপনার শরীরে নানা ধরনের ক্ষতি হতে পারে। ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট সেবন করার সাথে মোটা হওয়ার কোন সম্পর্ক নেই। ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট আমাদের হাড়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখে এবং হাড় গঠন ও মজবুত করে।
আপনি মোটা হতে চাইলে আপনার দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় বেশি পুষ্টিকর ও ভিটামিন যুক্ত এবং ফলমূল খাবার রাখুন। এতে আপনি মোটা হতে পারবেন। কিন্তু সরাসরি ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট খেয়ে আপনি মোটা হতে পারবেন না। ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট আপনার হাড়ের গঠন ও মজবুত করে এবং শরীরের ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণ করবে ।

লেখকের মতামত

প্রিয় পাঠক আজকের আমাদের এই আর্টিকেলের বিষয়বস্তু ছিল ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট সবচেয়ে কোনটা ভালো ও এই ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম এবং কি খেলে ক্যালসিয়াম বাড়ে সহ ক্যালসিয়াম জনিত আরো নানান বিষয় নিয়ে। আশা করি আমাদের আজকের এই পোস্টটি আপনাদের ভালো লেগেছে। এমনই সব বিভিন্ন স্বাস্থ্য বিষয়ক ইনফরমেটিভ পোস্ট পেতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। ধন্যবাদ!

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ডিজি মাল্টিপ্লাই এর পোস্টে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।

comment url