হার্টের জন্য ক্ষতিকর খাবার - হার্টের রোগীর খাবার তালিকা
ডায়াবেটিস কত হলে মানুষ মারা যায় কত হলে নরমালহার্টের জন্য ক্ষতিকর খাবার ও হার্টের রোগীর খাবার তালিকা সহ হার্ট বিষয়ক আরো বিভিন্ন তথ্য নিয়ে আজকের এই আর্টিকেলটি সাজানো হয়েছে। আপনারা যারা জানতে চান হার্ট ভালো রাখতে কোন কোন খাবার প্রয়োজন।
এবং হার্ট ভালো আছে কিনা সেটি কিভাবে জানবেন সে বিষয় গুলো জানতে এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন। কারণ এ পোস্টে এ বিষয়গুলো বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
পোস্ট সূচিপত্র
ভূমিকা
বর্তমানে অনেক মানুষই হার্টের সমস্যায় ভুগছেন ও অনেকেই এই হার্টের সমস্যা হওয়ার ঝুঁকে বাড়ছে। কারণ কি কারনে হার্টের সমস্যা হয় বা কোন কোন খাবারের জন্য হার্টের প্রবলেম দেখা দেয় সে বিষয়ে গুলো না জানার কারণে এই সমস্যা হয়ে থাকে। তাই আমাদের প্রত্যেকেরই জানা দরকার হার্ট বিষয়ক নানান তথ্য। আমরা এই আর্টিকেলে হার্টের কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আলোচনা করেছি। নিচে থেকে বিষয়গুলো ধৈর্য সহকারে সম্পূর্ণ টা পড়ুন।
হার্টের জন্য ক্ষতিকর খাবার
হৃদরোগে ঝুঁকি এবং রক্তের মধ্যে কোলেস্টেরল এই দুইটির মধ্যে সম্পর্ক না জানার কিছু নাই। প্রতিদিনের খাবার তালিকায় পরিবর্তন আনলে রক্তে কোলেস্টেরল কন্ট্রোলে নিয়ে আনা যায় ও হৃদরোগের মতো জটিল রোগের ঝুঁকিও কমিয়ে আনা সম্ভব। নিচে হার্টের জন্য ক্ষতিকর খাবারগুলোর নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
- ফাস্টফুড খাবার।
- চিংড়ি মাছ।
- অতিরিক্ত ভাজা এবং তেলাক্ত খাবার।
- ডিমের কুসুম।
- কলিজা, হাড়ের মজ্জা, মগজ।
- মাছের ডিম এবং মাছের মাথা।
- রেড মিট খাবার।
- ডালডা, ঘি ও মাখন জাতীয় খাবার।
- পুডিং, পেস্ট্রি, কেক।
- নারিকেল।
- প্রক্রিয়াজাতকরণ মাংস ও প্রক্রিয়াজাতকরণ খাবার।
- অতিরিক্ত চীনযুক্ত খাবার।
- অতিরিক্ত লবণযুক্ত খাবার।
- লাল মাংস।
- মিষ্টি জাতীয় পানীয় খাবার।
উপরে উল্লেখিত খাবারগুলো হার্টের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ খাবার। আপনার যদি হৃদরোগের সমস্যা থেকে থাকে তাহলে এই খাবারগুলো আপনার দৈনন্দিন খাবার তালিকা থেকে বিরত রাখুন।
হার্টের রোগীর খাবার তালিকা
হৃদ রোগ বা হার্টের রোগে আক্রান্ত হওয়ার পর একই ধরনের পরিস্থিতি ভবিষ্যতে যেন না হয় এজন্য খাদ্য নির্বাচনের সচেতন হতে হবে। কিছু খাবার আছে যা হার্ট ভালো রাখতে সাহায্য করে তা এক স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রতিবেদনায় জানিয়েছে।প্রতিবেদনে বলা হয় খাদ্য ভাসে সচেতন থাকলে দ্বিতীয়বার হার্ট এটাকে স্বীকার হওয়ার ঝুঁকি কমায়। হৃৎপিণ্ড ভালো রাখতে সাহায্য করে কিছু খাবার যেমন :
- ১। বীজ ও বাদাম
- ২। শাকসবজি ও ফলমূল
- ৩। মটর ও শীম জাতীয় খাবার
- ৪। চামড়া ছাড়া মুরগি
- ৫। ডিম (সপ্তাহে ছয়টি পর্যন্ত খাওয়া যাবে)
- ৬। লাল আটা লাল চালের মত খাবার
- ৭। কম ফ্যাট যুক্ত মাংস
- ৮। অলিভ অয়েলের মত তেল
এই সকল খাবারগুলোতে বাড়তি চিনি সোডিয়াম স্যাচুরেটেড ফ্যাট কম থাকে। উল্লেখিত উপাদান খাবারে বেশি পরিমাণ থাকলে সেই খাবার খেলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়তে পারে।
যারা হার্টের রোগী আছেন তারা চাইলে খাবারের একটা তালিকা করতে পারেন। এজন্য একজন পুষ্টিবিদ বা চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তালিকাবদ্ধ বা এগোনো উচিত।নিচে কিছু তালিকা বদ্ধ খাবার নিয়ে আলোচনা করা হলো।
- ভুমধ্যসাগরীয় ডায়েটঃ দীর্ঘদিন গবেষণা করে দেখা গেছে যে ভুমধ্যসাগরীয় ডায়েট স্ট্রোক এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করতে পারে।ভুমধ্যসাগরীয় ডায়েট মধ্যে রয়েছে দানাদার খাবার, শীম, মাছ, মটর, স্বাস্থ্যকর ফ্যাট, প্রচুর শাকসবজি, এবং তাজা ফলমূল, দুধ, মাংস থাকতে পারে পরিমিত পরিমানে। ভুমধ্যসাগরীয় ডায়েট অলিভ অয়েলের মতো উদ্ভিদজ্জ তেল রয়েছে।
- উদ্ভিদ ভিত্তিক খাবারঃ উদ্ভিদভিত্তিক ডায়েটে মাংস অতি অল্প থেকে একেবারে না খাওয়াই নজর দেওয়া হয়। এতে শাকসবজি, ও ফলমূল, দানাদার খাবার, মটর জাতীয় খাবার, জোর দেওয়া হয়। গবেষণায় দেখা গেছে যে হৃদপিণ্ড ভালো রাখার পাশাপাশি স্টোক, ক্যান্সার, ডায়াবেটিসের মতো রোগ এড়াতে উদ্ভিদভিত্তিক খাবার খেতে বলা হয়। কম মাংস খাওয়ার অর্থ হলো কম কলেস্টেরল ও স্যাচুরেটেড ফ্যাট খাওয়া।
- মাছঃ হৃদপিণ্ড বা হাড়ের জন্য সর্বোত্তম খাবার গুলোর মধ্যে মাছ একটি। এক্ষেত্রে তৈলাক্ত মাছকে সব থেকে ভালো বলে মনে করা হয় কারণ এতে অনেক বেশি পরিমাণে ওমেগা -৩ ফ্যাটি এসিড থাকে।এই উপাদানটি প্রদাহ এবং ট্রাইগ্লিসারাইড কমাতে সাহায্য করে।
- সতেজ শাকসবজিঃ প্রকৃত থেকে পাওয়া শাকসবজি বেশি বেশি খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে, কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন আইরন থাকে যা সর্বোচ্চ সুফল মিলতে পারে।
- পানীয়ঃ পানিয়র মধ্যে সবথেকে ভালো হলো পরিষ্কার বিশুদ্ধ পানি পান করা।
হার্ট ভালো আছে বুঝার উপায়
আমরা প্রায় সকলেই জানি যে মানবদেহের হৃদপিন্ডের পাম্পকে স্পন্দন বলা হয়ে থাকে। আর এটা কি আমরা সবাই হার্টবিট বলে জেনে থাকি। একজন প্রাপ্তবয়স্ক সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ প্রতি মিনিটে ৬০ থেকে ১০০ বার এর মত হৃদ স্পন্দন হয়ে থাকে সাধারনত। যদি আপনার হার্টবিট মিনিটের 60 থেকে 100 বার হয়ে থাকে তাহলে আপনি নিশ্চিত ভাবে ধরে নিতে পারেন যে আপনার হার্ট সুস্থ আছে।
কারণ এমনটাই বলে থাকেন চিকিৎসকেরা। তবে আপনার হার্টবিট যদি ৬০/১০০ এর থেকে অনেক বেশি অথবা ৬০/১০০ এর থেকে অনেক কম হয়ে থাকে। তাহলে ভেবে নিতে পারেন যে আপনার হার্ট স্বাভাবিক নেই। উচ্চ রক্তচাপের জন্য আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের জটিলতা দেখা দেয়।
আপনার হার্ট ভালো আছে কিনা এটা বোঝার সবচাইতে সহজ উপায় হচ্ছে আপনি কতটুকু সুস্থ বোধ করছেন এবং আপনার শরীরে কোন রকম হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ দেখা দিচ্ছে কিনা। কারণ আপনার হার্ট যদি সুস্থ থাকে তাহলে আপনি সর্বত্রই ভালো সুস্থ অনুভব করবেন। আর এমনটা হলে আপনার নির্দ্বিধাই হার্ট সুস্থ ও ভালো আছে।
হার্টের সমস্যা বোঝার উপায়
নিচে হার্টের সমস্যা বোঝার উপায় গুলো আলোচনা করা হয়েছে। তাহলে চলুন নিচ থেকে জেনে নেওয়া যাক কি কি লক্ষণে বুঝবেন হার্টের সমস্যা।
আরো পড়ুনঃ পাতলা পায়খানার ট্যাবলেট এর নাম
- বুকে ব্যথাঃ হার্টের সমস্যার একটি বড় লক্ষণ হল বুকের মধ্যখানে ব্যাথা অনুভব করা। পুরুষদের ক্ষেত্রে বুকে অনেক যন্ত্রণা হয় আর মহিলাদের ক্ষেত্রে খুব বেশি যন্ত্রণা হয়ে প্রচণ্ড অস্বস্তিবোধ হয়। বুকের মাঝখানে ব্যথা হয় হার্টের সমস্যার জন্য আর এই ব্যথা ধীরে ধীরে শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। আর এটি ছড়িয়ে যাবে বাম কাঁধে ও হাত বরাবর কিংবা চোয়ালে। তাই আপনার এমন সমস্যার লক্ষণ দেখা দিলে দেরি না করে ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়ার প্রয়োজন।
- শ্বাসকষ্টঃ হার্টের সমস্যার আরেকটি উপসর্গ বা লক্ষণ হলো শ্বাসকষ্ট হওয়া বা শ্বাস ফুরিয়ে যাওয়া।
আরো রয়েছে যেমনঃ
- বুক ধরফর করা।
- বুকে চাপ অনুভূতি হওয়া।
- মাথা ঘুরানো।
- অনেক আস্তে আস্তে হৃদ কম্পন।
- অনেক দ্রুত হৃদ কম্পন।
- হাত পা অবশ হয়ে যাওয়া।
- হাত-পা ব্যথা ও দুর্বল অনুভব করা।
- কাশি।
- পায়ের আঙ্গুল, হাতের আঙ্গুল ও তলপেট ব্যথা হওয়া।
- ওজন কমে যাওয়া।
- পাকস্থলী ও হাত-পা ফুলে যাওয়া।
- মুখের রুচি কমে যাওয়া সহ অল্পতেই অনেক বেশি ক্লান্ত অনুভব করা ইত্যাদি।
হার্টের জন্য উপকারী খাবার
- কমলাঃ কমলা রয়েছে পেকটিন নামক এক প্রকার আশঁ যা আমাদের কোলেস্টেরল কমাতে সহায়তা করে। আরো রয়েছে পটাশিয়াম যা ব্লাড প্রেসার কমাতে সাহায্য করে।
- গাজরঃ গাজরের মধ্যে যে এক ধরনের ধবনীয় আশঁ রয়েছে তা কোলেস্টেরল কমাতে সহায়তা করে।
- শিমঃ শিমে রয়েছে সোয়া প্রোটিন যা আমাদের ব্লাডের ট্রাইগ্লিসারাইড মাত্রাকে কমিয়ে থাকে। আধা কাপ শিমে রয়েছে ৯ গ্রাম কোলেস্টেরল কমাবার উপযোগী আশঁ।
- মিষ্টি আলুঃ সাধারণভাবে বেশি পরিমাণে আলু খেলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়তে পারে এমনটাই মনে করা হয়। কিন্তু এর ব্যতিক্রম মিষ্টি আলো। মিষ্টি আলুতে রয়েছে ভিটামিন দ্রব্যনীয় আশঁ এবং লাইসোপেন। মিষ্টি আলু লো গ্লাইসেমিক ইনডেক্স খাবার যা হার্টের জন্য উপকারী।
- সামুদ্রিক মাছঃ সামুদ্রিক মাছে রয়েছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড যা হার্টের জন্য অনেক উপকারী। রুপসা, কোরাল, রূপচাঁদা এই ধরনের মাছগুলো এখন আমাদের দেশেই খুব সহজেই পাওয়া যায় যা খাওয়া যেতে পারে। বিদেশি সামুদ্রিক মাছ যেমন স্যালমন, সারডিন টুনা ম্যারাকেল হেরিং এই মাছগুলো যদি হাতের কাছে পান তাহলেও খেতে পারেন।
- টক দইঃ চিনিমুক্ত দই অর্থাৎ টক দই হার্টের পাশাপাশি আমাদের পুরো শরীরের জন্যই অনেক উপকারী। যারা উচ্চ রক্তচাপে করোনারি হৃদরোগে ভুগছেন তাদের শরীরের জন্য টক দই প্রচুর উপকারী। এবং সেই সাথে ত্বকের জন্য অনেক উপকারী, এজন্য চেষ্টা করবেন প্রতিদিন এক কাপ করে দই খাওয়ার।
হার্টের জন্য উপকারী ফল
হৃদরোগের হাত থেকে রেহাই পেতে বা এই রোগের ঝুঁকি কমাতে কিছু সুষম ফল খেতে হবে। হার্টের জন্য উপকারী কিছু ফলের নাম ও এর উপকারী গুণ সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হয়েছে।
- আঙ্গুরঃ আঙ্গুর ফলে রয়েছে পটাশিয়াম ও ভিটামিন সি। তাই এই আঙ্গুর ফল হার্টের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি ফল। এছাড়াও আঙ্গুরে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা হার্টের জন্য ভালো।
- জামঃ হার্টের জন্য আরেকটি উপকারী ফল হল জাম। জামে রয়েছে অ্যান্থোসায়নিন যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। আর এই অ্যান্থোসায়নিন হলো একটি পিগমেন্ট। জামে থাকা এই অ্যান্থোসায়নিনের জন্য ধমনীতে প্লাগ বা আথেয়োমা অতি সহজে ধরতে পারে না। যার কারণে হার্ট ডিজিজ এর ঢুকে কমে যায় তাছাড়াও জামে আছে ভিটামিন কে ও সি যা মানব দেহের জন্য খুবই প্রয়োজন। জামে আরওয়া রয়েছে পলিফেনল, ফাইবার, ফ্যভেনল ও পানি যা হার্টের জন্য দারুন উপকারী। দামে থাকা এইসব উপাদান গুলো যে শুধু হার্টের জন্য ভালো তাই নয় এগুলো পরিপাক নালীর জন্যও অনেক উপকারী।
- স্ট্রবেরিঃ স্ট্রবেরিও হার্টের জন্য অনেক ভালো। এটিতে রয়েছে ভিটামিন সি ও কে, রয়েছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড এবং অ্যান্থোসায়নিন নামে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা উচ্চ রক্তচাপ কমিয়ে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় ও এর সাথে হার্ট ভালো রাখে।
- আপেলঃ এই আপেল ফলটি ও হার্টের জন্য অনেক উপকারী। আপেলে থাকা দ্রবণীয় ফাইবার খারাপ কোলেস্টেরল কমিয়ে আনে আর এর জন্য হার্টকে পরোক্ষভাবে ভালো ও সুস্থ রাখে। এছাড়াও আপেলে রয়েছে ফাইটো ক্যামিক্যাল কের্সেটিন। এটি হচ্ছে একটি প্রাকৃতিক প্রদাহ নাশক যা হার্ট ইনফ্লামমাটিক কে কমায়।
- কলাঃ কলায় আছে পটাশিয়াম, ফাইবার, ভিটামিন c, ভিটামিন B6 এই সব ধরনের উপাদান উপকারী। এজন্য প্রতিদিন কলা খেলে হার্ট সুস্থ থাকার পাশাপাশি শরীরে এনার্জি ও পাওয়া যায়। কেননা কলাতে ক্যালরির পরিমাণ অনেক বেশি থাকে যা হার্ট ভালো রাখতে সাহায্য করে। কলায় পটাশিয়ামের পরিমাণও রয়েছে প্রচুর যা উচ্চ রক্তচাপ কমায় ও হার্ট ভালো রাখে। এজন্য হার্টের রোগীদের খাদ্য তালিকায় কলা রাখা যেতে পারে।
- জাম্বুরাঃ কমলার মত জাম্বুরাতে আছে ভিটামিন সি জাম্বুরা কোলেস্টরেল কমাতে অনেক সাহায্য করে। এই ফলটি হার্টের জন্য বেশ সহায়ক।
- আনারসঃ আনারসে আছে ভিটামিন সি যা শরীরের উৎপন্ন ফ্রি রেডিকেলের বিরুদ্ধে লড়াই করে। ও হার্ট সুস্থ রাখে। আনারসের বিদ্যমান উপকারী উপাদানগুলি আর্টারিতে প্লাস জমতে বাধা দেয়।
- পেঁপেঃ টেপিতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ নিউট্রিয়েন্টস রয়েছে ভিটামিন C, ভিটামিন A, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, ও পটাশিয়াম এই সকল উপাদান গুলো হৃদরোগে ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। কিছু বিশেষজ্ঞ মনে করেন যে পটাশিয়াম সমৃদ্ধ যে সকল খাবারগুলো রয়েছে সেগুলো হার্টের জন্য অনেক উপকারী। কেননা পেপে পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার যা উচ্চ রক্তচাপ কমায় এবং হার্ট ভালো রাখতে সাহায্য করে। এজন্য হার্ট ভালো ও সুস্থ রাখতে পেঁপে খাওয়া যেতে পারে।
লেখকের মতামত
প্রিয় পাঠক আশা করি আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি আপনাদের ভালো লেগেছে এবং হার্ট বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে পেরেছেন। আমরা এই ওয়েবসাইটে স্বাস্থ্য বিষয়ক বিভিন্ন ধরনের আর্টিকেল পাবলিশ করে থাকি। তাই এমনই সব স্বাস্থ্য বিষয়ক informative পোস্ট পেতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। ধন্যবাদ!
ডিজি মাল্টিপ্লাই এর পোস্টে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।
comment url