মসজিদে প্রবেশের ও বাহির হওয়ার দোয়া এবং সুন্নত

কোরআন থেকে মেয়েদের নাম | সৌদি মেয়েদের ইসলামিক নামমসজিদে প্রবেশের দোয়া ও মসজিদ থেকে বাহির হওয়ার দোয়া নিয়ে সাজানো হয়েছে আজকের এই আর্টিকেল। আপনারা যারা মসজিদে প্রবেশের দোয়া জানতে ইন্টারনেটে সার্চ করেছেন এবং এই আর্টিকেলে এসেছেন তাদেরকে স্বাগতম।
মসজিদে প্রবেশের দোয়া

আমরা এই পোস্টে মাধ্যমে মসজিদের প্রবেশের দোয়া সহ মসজিদে প্রবেশের কি কি সুন্নত, নিয়ম ও আদব নিয়ে আলোচনা করব। তাই বিষয়গুলো জানতে পোস্টে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

ভূমিকা

মসজিদে প্রবেশের পূর্বে কোন দোয়া পাঠ করতে হয় তা আমরা অনেকেই জানিনা আর তা জানার জন্য ইন্টারনেটে সার্চ করে দোয়াটি খুঁজে থাকে। তাই আজকের এই আর্টিকেলে আমরা মসজিদে প্রবেশের দোয়া এবং মসজিদ থেকে বের হওয়ার দোয়া নিয়ে আলোচনা করেছি। পোস্টটি সম্পন্ন করুন এবং মসজিদে ঢোকার আদব-কায়দা কি কি ও মসজিদে প্রবেশের সুন্নত কি কি তা বিস্তারিত জানুন।

মসজিদে প্রবেশের দোয়া

মসজিদ হলো আল্লাহর ঘর,ও দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ স্থান। মসজিদে আমল আজগার ও ইবাদত বন্দেগী করা হয়। পবিত্রতা ও পরিচ্ছন্নার সঙ্গে মসজিদে প্রবেশ করতে হয়। পৃথিবীর সবথেকে উত্তম জায়গা হল মসজিদ। প্রতিদিন ৫ বার মসজিদে যেতে হয় মুসলিমদের। মসজিদে গিয়ে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করার নির্দেশনা রয়েছে। মসজিদে প্রবেশ ও বের হওয়ার জন্য কিছু দোয়া ও কিছু নিয়ম নীতি রয়েছে।
মসজিদে প্রবেশ করা ও বের হওয়ার জন্য রাসূল সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম দোয়া শিখিয়েছেন। মসজিদে প্রবেশ করার সময় আল্লাহর কাছে রহমতের দোয়া করতে হয়। হযরত আবু উসাইদ রা. থেকে বর্ণিত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেন যে তোমাদের মধ্যে কেউ যখন মসজিদে প্রবেশ করবে তখন সে বলবে

উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মাতাহলি আবওয়াবা রহমাতিকা

অর্থঃ হে আল্লাহ, আপনি আমার জন্য রহমতের দরজা গুলো খুলে দিন।

কোনও কোনোও বর্ণনায় এসেছেন রাসূল সাল্লাল্লাহু সাল্লাম এই দোয়া পড়ছেন

উচ্চারণঃ আউযুবিল্লাহিল আজিম,ওয়া বি ওয়াজহিহিল কারিম, ওয়া সুলতানিহিল কাদিম, মিনাশ শায়তানির রজিম।

অন্য বর্ণনায় এসেছে আল্লাহুম্মাতাহলি আবওয়াবা রহমাতিক।

অর্থঃ আমি বিতাড়িত শয়তান থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি। মহান আল্লাহর এবং তার সম্মানিত সত্তার এবং সদৃঢ শক্তিমত্তার।

মসজিদে প্রবেশ করার সময় দরুদ পাঠ করা সুন্নত। দরুদ সহ প্রবেশের দোয়াটি একসঙ্গে এভাবে পাঠ করা যায়

উচ্চারণঃ বিসমিল্লাহি ওয়াস সালাতু ওয়াজ সালামু আলা রাসুলিল্লাহ, আল্লাহুম্মাফাতাহলি আবওয়াবা রহমাতিক।

অর্থঃ আল্লাহর নামে শুরু করছি, দরুদ ও শান্তি আল্লাহর রাসূলের ওপর বষির্ত হোক। হে আল্লাহ আমার জন্য আপনার রহমতের দরজা সমূহ খুলে দিন। হযরত আবু হুমাইদ আল সাবিদি রা.থেকে বর্ণিত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেন তোমাদের মধ্যে যখন কেউ মসজিদে প্রবেশ করবে সে যেন নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উপর দরুদ পড়ে। (মুসলিম ৭১৩ ইবনে মাজাহ ২৭৭২)

অন্য হাদিসে এসেছে হযরত আব্দুল্লাহ বিন ওমর (রা.) বর্ণনা করেছেন রাসূল (সা.) মসজিদে প্রবেশের সময় উপরের উল্লেখিত দোয়াটি পড়তেন। বান্দা যখন তা বলবে তখন শয়তান বলে যে সারাবেলা আমার থেকে সুরক্ষিত অর্থাৎ শয়তানের অনিষ্ঠতা থেকে সে মুক্ত। (আবু দাউদ ৪৬৬)

মসজিদ থেকে বাহির হওয়ার দোয়া

মুসলমানের মসজিদে ইবাদত বন্দেগী করে। ইবাদত বন্দেগী ও নামাজ আদায়ের পরে তারা প্রার্থিব চাহিদার কারণে বের হতে হয়। চাহিদাগুলো পূরণ করা তার দায়িত্ব ও কর্তব্য। এজন্য আল্লাহ তাআলার কাছে প্রার্থনা করা উচিত। যেন তিনি জীবন যুদ্ধে দয়া ও অনুগত দান করেন।
হাদিসে বর্ণিত রয়েছে যে, মসজিদ থেকে বের হওয়ার পূর্বে প্রথমে বাম পা বাইরে দেবে এবং তারপর ডান পা দেবে (হাকিম :০১/২১৮ বায়াহাকি:০২/৪৪হ:আল আহাদীস আল সাহীহা:০৫/৬২৪,নম্বর'২৪৭৮)

বাম পা দিয়ে বের হওয়ার সময় এই দোয়া পড়তে হবে।

বাংলা উচ্চারণঃ বিসমিল্লাহি ওয়া সালাতু, ওয়াস সালামু, আলা -রাসূলিল্লাহ আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকাল মিন ফাদ্বলিকা , আল্লাহুম্মা আ'সিমমি মিনাশ শায়ত্বনির রাজিম।

অর্থঃ আল্লাহর নামে বের হচ্ছি, আল্লাহর রাসূলের উপর দরুদ ও শান্তি বর্ষিত হোক। হে আল্লাহ, আপনি আমার জন্য আপনার দয়ার ও রহমতের দরজা গুলো খুলে দিন। হে আল্লাহ, আমাকে বিতাড়িত শয়তানর থেকে রক্ষা করুন।(আবু- দাউদ, হাদিস: ০১/১২৬:সহীহুল জামি হাদিস ০১/৫২৮:ইরনুস সিন্নি: ৮৮:আস- সামারুল মুসাতাতাব, পৃষ্ঠা :৭০৬,ইবনে মাজাহ 'হাদিস ০১/১২৯)

মসজিদে প্রবেশের ৫ টি সুন্নত

পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ জায়গা ও আল্লাহর তালার ঘর হলো মসজিদ। মসজিদে প্রবেশ করার সময় সুন্নতগুলো প্রতি অধিক যত্নশীল হওয়ার অবশ্যক। কারণ আমাদের রাসূল(সা.) সুন্নত অনুসরণকারীদের জান্নাতের অধিবাসী বলে সংবাদনা দিয়েছেন। মসজিদে প্রবেশ করার সময় যেসব সুন্নতের অনুসরণ করা যেতে পারে তা হলো।

১. মসজিদে প্রবেশ করার পূর্বে জুতা খুলে নিতে হবে। জুতা ভিতরে নিতে গেলে আগে জুতা গুলো ঝেড়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে।
২. মসজিদে প্রবেশের আগে বিসমিল্লাহ পড়তে হবে।
৩. চোখ নিচু করে আল্লাহর প্রতি ভয় রেখে প্রবেশ করতে হবে।
৪. মসজিদে প্রবেশের সময় প্রথমে বাম পায়ের জুতা খুলতে হবে এরপর ডান পায়ের জুতা।
৫. মসজিদে প্রবেশ করার সময় ডান পা আগে দিতে হবে।
৬. সালাম দরুদ শরীফ ও দোয়া পড়তে হবে।
৭. তিনটিকে একসঙ্গে এভাবে পড়া যায়,

বিসমিল্লাহি ওয়া সালাতু ওয়াস সালামু আলা রাসুলিল্লাহ আল্লাহুম্মাতাহলি আবওয়াবা রাহমতিক।

অর্থঃ আল্লাহ তায়ালা নামে শুরু করছি, দরুদ ও শান্তি বর্ষিত হোক আল্লাহর রাসূলের প্রতি। হে আল্লাহ আপনার রহমতের দরজা গুলো আমার জন্য খুলে দিন। (ইবনে মাজাহ ৬৩৩)

৮. মসজিদে প্রবেশের সময় এই দোয়াটি ও চাইলে পড়া যায়

উচ্চারণঃ রাব্বি আনঝিলনি মুনঝালাম মুব্বাকান ওয়া আনতা খাইরুল মুনজিলন।

অর্থঃ হে আমার রব, আমাকে এমন ভাবে আবর্তন করিয়ে নিন যা হবে কল্যাণময়। আর আপনিও শ্রেষ্ঠ আবর্তনকারী। (সুরা মুমিনুল আয়াত৩,২৯)

মসজিদে প্রবেশের নিয়ম

মসজিদ হলো আল্লাহর পবিত্র ঘর মুসলিমদের ইবাদত বন্দেগী করার স্থান। ইবাদত ঘরের আদব রক্ষা করাও ইবাদত। মসজিদে প্রবেশ করার সময় পবিত্রতা রক্ষা করা নির্দেশনা দিয়েছেন রাসূল (সা.) মসজিদে পবিত্রতা রক্ষা করার গুরুত্ব প্রসঙ্গে রাসুল (সা.) বলেন

যে ব্যক্তি মসজিদ থেকে নোংরা নাপাক ও পীড়াদায়ক বস্ত্র উপসারণ করে তার জন্য আল্লাহ তায়ালার বেহেস্তে ঘর বানিয়ে দেবেন। অপর হাদিসে বর্ণিত আছে আল্লাহ তাআলার কাছে সর্ব উত্তম পছন্দনীয় ও প্রিয় স্থান হল মসজিদ। সেই হিসাবে প্রত্যেকটি মুসলিমদের কর্তব্য ও দায়িত্ব হলো মসজিদের আদব কায়দা রক্ষা করা এবং মসজিদকে সম্মান করে চলা।

  • ১. মসজিদে প্রবেশের আগে জুতা খুলে নিবে।
  • ২. প্রবেশের আগে বিসমিল্লাহ পড়বে।
  • ৩. নত চোখে ভীত মনে মসজিদে প্রবেশ করবে।
  • ৪. দরুদ ও সালাম পড়বে।
  • ৫. দোয়া পড়বে তিনটি দোয়া একত্রে এভাবে পড়া যায়

বিসমিল্লাহ ওয়াজ সালাতু, ওয়াস সালামু আলা রাসুলুল্লাহি আল্লাহুম্মাফ তাহলি আবওয়াবা রহমাতিক।

অর্থঃ হে আল্লাহ আমার সমস্ত গুনাহ মাফ কর এবং আমার জন্য তোমার রহমতের দরজা সমূহ খুলে দাও।

  • ৬. মসজিদে প্রবেশ করার সময় ইতেকাফের নিয়ত করবে।
  • ৭. কোন হারানো জিনিস খোঁজার উদ্দেশ্যে মসজিদে ঘোষণা না দেওয়া।
  • ৮. মসজিদে বেচা কেনা না করা।
  • ৯. কোন সোরগোল না করা।
  • ১০. আল্লাহর জিকির ব্যতীত আওয়াজ না করা।
  • ১১. মানুষের ঘাড়ের উপর দিয়ে না যাওয়া।
  • ১২. মসজিদে নিজের জন্য কিছু চাওয়া বা প্রদান করা মাখরুহ তবে অন্য কেউ বলে নিতে পাবে।
  • ১৩. মসজিদে রাজনৈতিক মিছিল মিটিং না করা।
  • ১৪. মসজিদে দুনিয়াবী কথাবাত্রা না বলা।
  • ১৫. কাতারে ঠাসাঠাসি করে কারো উপরে চাপ না দেওয়।
  • ১৬. মসজিদে বায়ু ত্যাগ না করা
  • ১৭.মসজিদে আঙ্গুল না ফোটানো।
  • ১৮. নামাজরত ব্যক্তির সম্মুখ দিয়ে অতিক্রম না করা।
  • ১৯. মসজিদে পাগল ও শিশুদের না আনা। যদি শিশু দ্বারা মসজিদের পবিত্রতা ভঙ্গের সম্ভাবনা থাকে।
  • ২০. মসজিদে কুরআন হাদিস কেরাত ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা করা।

মসজিদের আদব কয়টি ও কি কি


মসজিদের আদব

  • ১. মসজিদে প্রবেশ করার সময়ে আগে বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম পড়ে নেওয়া।
  • ২. এরপর হযরত মুহাম্মদ (সা.)এর প্রতি দরুদ শরীফ পাঠ করা।
  • ৩. তারপরে মসজিদে প্রবেশের দোয়া পড়া। দোয়াটি হলো: আল্লাহুম্মাফতাহলি আবওয়াবা রহমাতিক।
  • ৪. মসজিদে প্রবেশের সময় ডান পা আগে রাখা।
  • ৫. মসজিদে প্রবেশ করার পরে ইতেকাফের নিয়ত করা।(ইবনে মাজাহ শামি)
  • ৬. পাক-পবিত্র অবস্থায় ওযু সহ মসজিদে প্রবেশ করা সুন্নত। পেঁয়াজ রসুনের মতো যেকোনো গন্ধযুক্ত খাবার খেয়ে ও নাপাক অবস্থায় মসজিদে প্রবেশ করা উচিত নয়। গুল জর্দা বিড়ি- সিগারেট ও তামাক দ্রব্য খেয়ে মসজিদে প্রবেশ করা মাকরুহ।
  • ৭. মসজিদে যাওয়ার সময় তাড়াহুড়ো করা উচিত নয়। হযরত মুহাম্মদ (সা.) এরশাদ করেন তোমরানামাজে অবশ্যই ধীর ও স্থিরতার সঙ্গে আসবে। যতটুকু পাবে আদায় করবে, এবং যতটুকু ছুটে যাবে তা পূর্ণ করবে।( বুখারি হাদিস :৬০৯)
  • ৮. মসজিদে প্রবেশকারী দুই রাকাত তাহিয়াতুল মসজিদে আদায় না করে বসবে না। রাসূল (সা.) এরশাদ করেন তোমাদের কেউ মসজিদের প্রবেশ করলে এই দুই রাকাত নামাজ আদায় ছাড়া বসবে না।( বুখারি হাদিস ১১১০)
  • ৯. সর্বাবস্থায় মনে রাখতে হবে মসজিদ নিছো ইবাদতের জায়গা, গল্পের জায়গা নয়। এজন্য মসজিদে দুনিয়াবী কথাবাত্রা না বলা। বর্তমানে প্রায় মানুষ মসজিদে শোরগোল করে। এবং অধিকাংশ মানুষ মসজিদের আদব পালন ক্ষেত্রে অনেক অমনোযোগী। এতে করে মসজিদের মর্যাদা ও সম্মান বরখেলাপ হয়। রাসুল (সা.) বলেন মসজিদে দুনিয়াবী কথাবাত্রা দ্বারা বাজারের সাদৃশ্য করো না। এবং বাজারের হট্টগোল থেকে বেঁচে থাকো।
  • ১০. মসজিদে শরীরে দুর্গন্ধ অথবা মুখের কোন খাবারে দুর্গন্ধ নিয়ে প্রবেশ করো না। এর কারণে অন্য মুসল্লিদের অনেক কষ্ট হয়।
  • ১১. ইমাম যখন খুতবা শুরু করবেন তখন মসজিদে প্রবেশ করে খুতবা শোনা ওয়াজিব। হোক সেটা ইমামের দূরে বসে কিংবার নিকটবর্তী। খুতবার সময়ে কথাবাত্রা, পান করা, খাওয়া, চলাফেরা করা, সালাম দেওয়া, তাজবি পড়া, সালামের উত্তর দেওয়া এবং সমস্ত কাজ নিষেধ।
  • ১২. মসজিদে মোবাইল ফোন ব্যবহার অমারজনীয় অসণীয় পর্যায়ে পৌঁছেছে।বিশেষ করে ইবাদত ও নামাজের সময় মোবাইল ফোনের রিংটোন কারণে পরিবেশ বিঘ্নিত হয়। তাই মসজিদে প্রবেশ করার পূর্বে মোবাইল ফোন বন্ধ করা উচিত।১৩. নামাজরত ব্যক্তির সামনে দিয়ে যাওয়া এবং আসা একদমই উচিত নয়।
  • ১৩. মসজিদ থেকে বের হওয়ার সময় প্রথমে বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম পড়া।
  • ১৪. এর পরে রাসূল (সা.) এর প্রতি দরুদ পাঠ করা।
  • ১৫. অতঃপর দোয়া পড়া, আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকাল মিন ফাদলিক।
  • ১৬. মসজিদ থেকে বের হওয়ার সময় বাম পা আগে রাখা। অতঃপর প্রথমে ডান পায়ে জুতা পরা তারপরে বাম পায়ে পড়া। (ইবনে মাজাহ- তিরমিজি।

লেখকের মতামত

প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করেছি মসজিদে প্রবেশের দোয়া এবং মসজিদ থেকে বের হওয়ার দোয়া সহ মসজিদে প্রবেশের ৫ টি সুন্নত নিয়ে। আশা করি আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি দ্বারা মুসল্লী ভাইয়েরা উপকৃত হয়েছেন। এমনই সব ইসলামিক পোস্ট পেতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। ধন্যবাদ!

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ডিজি মাল্টিপ্লাই এর পোস্টে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।

comment url