হঠাৎ শ্বাসকষ্ট হলে করণীয় তা বিস্তারিত জানুন
শুকনো কাশি থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায়হঠাৎ শ্বাসকষ্ট হলে করণীয় কি এবং হঠাৎ শ্বাসকষ্টের সমস্যা দেখা দিলে তৎক্ষণিক কি কি পদক্ষেপ নেওয়া উচিত তা নিয়েই আজকের এই পোস্ট। আমাদের মধ্যে অনেক মানুষের শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যা হয়ে থাকে। আর এই শ্বাসকষ্টের রোগ হয়ে থাকে বিভিন্ন কারণে। যেমন শরীর চর্চার অভাব, দূষণের প্রভাব এবং এই সমস্যাটি হতে পারে বংশগত কারণেও।
আমরা আমাদের আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করেছি শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যার কারণ ও প্রতিকার নিয়ে। এবং হঠাৎ যদি শ্বাসকষ্টের সমস্যা হয় তাহলে কি করা উচিত সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। বিষয়গুলো জানতে পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত করুন।
পোস্ট সূচিপত্র
ভূমিকা
হঠাৎ যদি শ্বাসকষ্ট দেখা দেয় তাহলে আতঙ্কিত হবার কারণ নেই। এ বিষয় সম্পর্কে বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ ডাক্তার আরেফিন খান বলেছেন, যদি হঠাৎ শ্বাসকষ্ট দেখা দেয় তাহলে প্রাথমিক অবস্থায় নিজেরাই বাড়িতে কিছু কাজের মাধ্যমে একটু হলেও এই সমস্যা কমানো যায়। সেই বিষয়গুলো নিতে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
এবং এর পাশাপাশি শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যা আরও বিভিন্ন বিষয়াদি আলোচনা করা হয়েছে। শ্বাসকষ্ট জনিত এ সকল সমস্যার প্রতিকার গুলো জানতে পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
শ্বাসকষ্ট হলে কি কি খাওয়া যাবে না
বেশিরভাগ সময়ে শ্বাসকষ্টের রোগীরা যেকোনো ধরনের খাবার খাওয়ার কারণে অনেক বেশি শ্বাসকষ্ট ভোগেন। যদি আপনি খাবার সঠিক নির্বাচন করেন তাহলে শ্বাসকষ্ট থেকে খুব দ্রুত পরিত্রাণ পাবেন। এমন কিছু খাবার আছে যেগুলো খেলে শ্বাসকষ্ট বাড়তে পারে ও এমন কিছু খাবার আছে যেগুলো খেলে শ্বাসকষ্ট কমতে পারে।শ্বাসকষ্ট চলিত সমস্যায় কি কি খাওয়া যাবেনা তা নিজে উল্লেখ করা হয়েছে।
- গ্যাস হয় এমন খাবার এড়িয়ে চলুন
- কৃত্রিম উপাদান
- সালফাইস
- চা কফি থেকে দূরে থাকুন
- ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থেকে দূরে থাকুন
- ঠান্ডা জাতীয় খাবার পরিহার
- প্রিজারভেটিভ দেওয়া খাবার
গ্যাস হয় এমন খাবার এড়িয়ে চলুনঃ বিন জাতীয় যেমন আচার,সবজি,রসুন,বাঁধাকপি,মটরশুঁটির ,পিয়াজ,কার্বোনটেড,ড্রিস্কস ইত্যাদি ভাজাপোড়া খাবার থেকে দূরে থাকুন।
কৃত্রিম উপাদানঃ ফুড কালার,ফুড ফ্লেভার ইত্যাদি কৃত্রিম উপাদান খাবার এড়িয়ে চলুন। ফাস্টফুড ও প্রক্রিয়াজাত খাবারের কৃত্রিম উপাদান পাওয়া যায়। তাই শ্বাসকষ্ট রোগীদের এই ধরনের খাবার গুলো এড়িয়ে যাওয়া উচিত।
সালফাইসঃ ওয়াইন,চিংড়ি,আচার,শুকনো ফল, লেবুর জুসে সালফাইট পাওয়া যায়। এই খাবারগুলো শ্বাস কষ্ট বাড়িয়ে তুলতে পারে।
চা কফি থেকে দূরে থাকুনঃ স্যালিসাইলেট জাতীয় খাবার যেমন চা,কফি বেশি পরিমাণ পান করলে শ্বাসকষ্ট অতিরিক্ত বেড়ে যায়। তাই চেষ্টা করবেন চা ও কফি কম করে পান করার।
ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থেকে দূরে থাকুনঃ শ্বাসকষ্ট রোগীদের শ্বাসকষ্ট সমস্যা বাড়িয়ে দেয় এই ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড। তাই যে সকল খাবারে ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড আছে এই সকল খাবার থেকে নিজেকে দূরে রাখুন।
ঠান্ডা জাতীয় খাবার পরিহারঃ ফ্রিজের ঠান্ডা পানি,মেরিন্ডা,পেপসি,স্পিড,কোকাকোলা,আইসক্রিম বা বাসাই রান্না করা কোন খাবার ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা হবার পরে খাবেন না এতে শ্বাসকষ্ট অতিরিক্ত মাত্রায় বেড়ে যেতে পারে। এই ধরনের খাবার গুলো ঠান্ডা থাকা অবস্থায় বর্জন করতে হবে।
প্রিজারভেটিভ দেওয়া খাবারঃ যেসব খাবারগুলোতে প্রিজারভেটিভ দেওয়া থাকে সে সব ধরনের খাবার থেকে দূরে থাকুন। সানফাইট বা পেজারভেটিভ মিশ্রিত খাবার শ্বাসকষ্ট রোগীদের জন্য অনেক ক্ষতিকর। এজন্য শ্বাসকষ্ট থেকে মুক্তি পেতে প্রিজারভেটিভ খাবারগুলো এড়িয়ে চলতে হবে।
হঠাৎ শ্বাসকষ্ট হলে করণীয়
হঠাৎ শ্বাসকষ্টের সমস্যা দেখা দেওয়া এটা অনেক ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। যেসব মানুষের উচ্চ রক্তচাপ আছে বা হার্টে রিং পরানো আছে অথবা সাইপার সার্জারি করা আছে কিংবা হার্টে ভাল্বের সমস্যা রয়েছে সেই সব মানুষদের এমন হঠাৎ শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা দেখা দিতে পারে। ফুসফুসে পানি জমার কারণে সাধারণত এই সমস্যাটা হয়ে থাকে। অনেক ক্ষেত্রে হার্ট ফেইলিওর এর জন্যও হঠাৎ শ্বাসকষ্টের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
যদি কারো হঠাৎ শ্বাসকষ্ট শুরু হয় তাহলে সর্বপ্রথম নজর দিতে হবে যে রোগীর রক্তচাপ ও হার্ট রেট ঠিক বা স্বাভাবিক আছে কিনা। যেহেতু এই শ্বাসকষ্টের সমস্যাটি ফুসফুসে পানি জমার কারণে হয়। তাই এই সমস্যাটি দূর করতে সর্বপ্রথম ফুসফুসে পানি বের করার জন্য ল্যাসিক্স ইনজেকশন অথবা ল্যাসিক্স ফুরোসেমাইড ৪০ মিলিগ্রাম ২টা ওষুধ খাওয়াতে হবে।
আরো পড়ুনঃ গরম জলে মধু খাওয়ার উপকারিতা
এরপরে চিকিৎসকের পরামর্শে ডায়াগনস্টিক সেন্টারে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে শ্বাসকষ্টের সমস্যার আসল কারণ নিশ্চিত হতে হবে। তারপর ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে। হঠাৎ শ্বাসকষ্টের সমস্যা দেখা দিলে তাৎক্ষণিক কি কি পদ্ধতি অবলম্বন করা প্রয়োজন তা নিচে উল্লেখ করা হয়েছে।
১.হঠাৎ শ্বাসকষ্টের সমস্যা দেখা দিলে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যায় আক্রান্ত ব্যক্তির মাথার নিচে যে কোন উঁচু জিনিস রাখতে হবে এবং পা একটু ভাগ করে কাত হয়ে শুয়ে থাকতে হবে।
২.রোগীকে টেবিলের সামনে টুল বা চেয়ারে বসিয়ে টেবিলের উপরে বালিশের মত কোন কিছু একটা দিয়ে তার উপর মাথা নিচু করে শুয়ে রাখতে হবে। ফলে রোগী শান্তি অনুভব করবে।
৩.ঘরের দেয়াল থেকে ১০ ইঞ্চি পা দূরে রেখে দেয়ালের সাথে শরীর হেলান দিয়ে দার করিয়ে রাখতে পারেন রোগীকে। এতে শ্বাসকষ্ট অনেকাংশেই কমে আসবে।
৪.হঠাৎ শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যা দেখা দিলে শ্বাসকষ্ট জনিত রোগীকে স্যালাইন দেয়া যাবে না এমনকি পানিও পান করানো যাবে না।
৫.হঠাৎ শ্বাস নিতে কষ্ট হলে বা শ্বাসকষ্টের সমস্যা দেখা দিলে আতঙ্কিত হয়ে ছটফট করা যাবে না। স্বাভাবিক ও স্থির থাকতে হবে।
৬.হঠাৎ শ্বাসকষ্টের সমস্যা দেখা দিলে, একটি কাপড়ে একটু কালোজিরা পেচিয়ে নিয়ে সেটি নাকের কাছে নিয়ে সেটির গন্ধ নাক দিয়ে নিন তৎক্ষণিক শ্বাসকষ্ট থেকে পরিত্রাণ পাবেন।
৭.হঠাৎ শ্বাসকষ্ট দেখা দিলে রোগীকে আদা চা অথবা পানিতে আদা দিয়ে গরম করে খাইয়ে দিন। এতে শ্বাসকষ্ট কমবে। কারণ আদাতে রয়েছে অ্যান্টি- ইনফ্ল্যামেটরি জাফ ফুসফুসের প্রবাহ কমায়।
শ্বাসকষ্ট হলে কি খেতে হবে
যাদের শ্বাসকষ্টের সমস্যা রয়েছে তাদের খাবার বিষয়ে একটু সামলিয়ে চলতে হয়। তারপরেও যে শ্বাসকষ্ট থেকে মুক্তি পাই তাউ নয়। কিন্তু কিছু সামান্য নিয়ম আছে যেগুলো মেনে চললে শ্বাসকষ্ট নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। এমন কিছু খাবার আছে যেগুলো খেলে শ্বাসকষ্ট মোটামুটি নিয়ন্ত্রণে থাকে। নিজে সেই খাবারগুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
- আপেল
- পালং শাক
- হলুদ
- কলা
- ফলমূল ও শাকসবজি
- ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার
- অ্যাভোকাডো
- আদা
আপেলঃ প্রচুর স্বাস্থ্য গুণ ও পুষ্টির সম্পূর্ণ খাবার হলো আপেল। শ্বাসকষ্টেও ফুসফুসের ক্রিয়াকে উন্নত করে আপেল। একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে আপেলে থাকা ম্যাগনেসিয়াম শ্বাসকষ্টের ঝুঁকে হ্যাশ করে ও শ্বাসকষ্টকে নিয়ন্ত্রণে রাখে।
পালং শাকঃ শ্বাসকষ্টের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ সবজি হলো পালং শাক। ম্যাগনেসিয়াম,ভিটামিন সি,বিটা, ক্যারোটিন,ভিটামিন ই ও আয়রন থাকে পালংশাকে। তাই পালং শাক খাওয়া শ্বাসকষ্টের রোগীদের জন্য খুবই জরুরী।
হলুদঃ হলুদ অনেক বড় ভূমিকা পালন করে জীবন ও ধ্বংস করতে। শ্বাসকষ্ট সমস্যা জনিত ব্যক্তির খাবারে হলুদের পরিমাণ বেশি থাকলে কিছুটা হলেও এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাবে।
কলাঃ ফুসফুস ও শ্বাসকষ্টের কার্যকারিতা ভারতে কলা অনেক সহায়তা করে। তাই শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যা জনিত ব্যক্তিরা ঘুরেফিরে কলা খাওয়ার চেষ্টা করুন।
ফলমূল ও শাকসবজিঃ বিভিন্ন শাকসবজি,ফলমূল খাওয়ার কারণে কষ্ট হ্রাস পেতে পারে। সবুজ,হলুদ, বর্ণের,বাদামী,লাল,কমলা রঙ্গের ফল ও শাকসবজি খেলে কেবল আপনার শরীরকে শক্তিশালী করবে না। এই খাবারগুলো শ্বাসকষ্টের ঝুঁকি কেউ হ্রাস করতে সাহায্য করে।
ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ খাবারঃ শ্বাসকষ্ট থাকা অবস্থায় যাদের শরীরে ম্যাগনেসিয়ামের মাত্রা কম থাকে তাদেরকে ম্যাগনেসিয়াম জাতীয় খাবার যেমন সালমান,বিভিন্ন ধরনের শাক,কুমরোর বীজ ও র্ডাক চকলেট ইত্যাদি খাবার খেতে বলেন। এতে শ্বাসকষ্ট থেকে একটু হলেও আরাম পাওয়া যায়।
অ্যাভোকাডোঃ ফুসফুসকে রক্ষা করার ক্ষেত্রে অ্যাভোকাডো কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। তাছাড়াও শ্বাসকষ্টের রোগীদের জন্য সুষম পুষ্টিকর খাবার খাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ শরীরে বেশি পরিমাণ বিটা ক্যারোটিন ও ভিটামিন থাকলে ফুসফুসকে অনেক শক্তিশালী করতে সাহায্য করে। তাই শ্বাসকষ্ট নিয়ন্ত্রণ রাখতে নিয়মিত অ্যাভোকাডো ফল টি খান।
আদাঃ অতিরিক্ত শ্বাসকষ্ট ও রক্তচাপ কমাতে আধা অনেক সহায়তা করে তাই দৈনিক খাবারে আদা ব্যবহার করুন।
শ্বাসকষ্ট হলে কি ঔষধ খেতে হবে
আগের তুলনায় বর্তমানে শ্বাসকষ্টের সমস্যা অনেক বেশি বেড়ে গিয়েছে। বর্তমানে শ্বাসকষ্টের জন্য বিভিন্ন ধরনের ওষুধ পাওয়া যায় নিতে কয়েকটি শ্বাসকষ্টের কার্যকরী ওষুধের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
- ব্রডিল-৪/২
- মোনাস-১০
- ব্রেক্রিট্রল (ইনহেলার)
- স্যালমোলিন (ইনহেলার)
- ডক্সোভেন-২০০
- ফেনাডিন-১২০
- ডক্সিভা-২০০
সবুজ বিন্স ও আদা দিয়ে আপনি এই সকল ওষুধগুলো খেতে পারেন। সে ক্ষেত্রে বেশি ভালো কাজ করবে।
শ্বাসকষ্ট হলে করণীয় ব্যায়াম
শ্বাসকষ্টের রোগীদের জন্য নিয়মিত ব্যায়াম করা খুবই জরুরী। নিয়মিত ব্যায়াম করলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি না পেলেও সমস্যা নিয়ন্ত্রণে আনা যায়। শ্বাসকষ্ট নিয়ন্ত্রণের একটি ব্যায়াম নিচে উল্লেখ করা হয়েছে।
এই ব্যায়ামটি করার জন্য প্রথমে একটা জায়গায় পিঠের উপরে ভর দিয়ে শুয়ে পড়ুন। তারপর কাঁধের পিছনে হাতের তালু রেখে কনুই ও হাঁটু বাঁকিয়ে সামান্য কিছু দূরত্ব বজায় রাখুন। এই অবস্থায়ই হাটু ও কোনই যেন উপরের দিকে থাকে। তারপরে প্রতি নিঃশ্বাস প্রশ্বাসের সাথে হাতের তালুর উপরে জোর দিয়ে পেট ও কোমর উঠিয়ে নিন। এরপরে যতটা সম্ভব কোমরের দিকে মাথাটা এগিয়ে নিয়ে যান। এভাবে করে কিছুক্ষণ থাকার পরে নিজেকে আবার স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনুন।
রাতে শ্বাসকষ্ট হলে করণীয়
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্টের সমস্যাটা শীতে বেশি হয়ে থাকে। শ্বাসকষ্ট হলে দম বন্ধ হওয়ার অনুভূতি বা নিঃশ্বাস ঘন ঘন ওঠানামা করে। হঠাৎ করে রাতে শ্বাসকষ্টের সমস্যা বেড়ে গেলে দ্রুত ডাক্তারের কাছে যাওয়ার সম্ভব হয় না। তাই বাড়িতে নিজে নিজেই কিছু কৌশল অনুসরণ করলে একটু হলেও এই সমস্যা থেকে আরাম পাওয়া যায়। হঠাৎ রাতে শ্বাসকষ্ট হলে কি করনীয় তা উপরোক্ত আলোচনায় বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
আপনি যদি আমাদের এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে পড়ে আসেন তাহলে আপনারা ইতিমধ্যেই জেনে গেছেন যে হঠাৎ শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যা হলে কি কি করা প্রয়োজন। আর যদি উপরোক্ত সেই বিষয়গুলো না পড়ে থাকেন তাহলে উপরে যে পড়ে নিন।
লেখক এর মতামত
প্রিয় পাঠক আশা করি আমাদের আজকের আর্টিকেলটি আপনাদের ভালো লেগেছে এবং এই আর্টিকেলটি দ্বারা একটু হলেও উপকৃত হয়েছে। এমনই নানা ধরনের স্বাস্থ্য মূলক আর্টিকেল পেতে পেতে নিয়মিত আমাদের পাশে থাকুন। ধন্যবাদ!
ডিজি মাল্টিপ্লাই এর পোস্টে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।
comment url