প্রেগন্যান্ট হওয়ার কত দিন পর মাসিক বন্ধ হয়
৪ মাসের গর্ভবতী বাচ্চার নড়াচড়াপ্রেগন্যান্ট হওয়ার কত দিন পর মাসিক বন্ধ হয় এই বিষয়টা সম্পর্কে যারা জানেন না,এই আর্টিকেলটি তাদের জন্য। কারণ আজকের পোস্টে এই বিষয়টা নিয়ে এবং গর্ভবতী হওয়ার ১ম সপ্তাহের লক্ষণ সহ আরো কিছু বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। অনেকেই আছেন যারা জানেন না গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ কতদিন পর বোঝা যায়।
প্রেগন্যান্ট হওয়ার কত দিন পর মাসিক বন্ধ হয় |
সেই সকল মহিলাদের অবশ্যই জানা প্রয়োজন এবং সুস্পষ্ট ধারণা থাকা প্রয়োজন এই বিষয়টা সম্পর্কে। আর যদি এ বিষয়ে জ্ঞান বা ধারণা না থাকে তাহলে অনেকদিক থেকে সমস্যাই করলেও করতে পারেন। তাই এ বিষয়গুলো জানতে আমাদের পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে সম্পন্ন পড়ুন।
পোস্ট সূচীপত্র
ভূমিকা
প্রেগন্যান্ট হওয়ার কতদিন পর পিরিয়ড বন্ধ হয়? চিকিৎসকদের মতে, নব্বই শতাংশ মহিলাদের গর্ভধারণের লক্ষণগুলো দেখা দিতে পারে দুই সপ্তাহের মধ্যে। তবে প্রেগন্যান্ট হওয়ার পুরো লক্ষণ গুলো দেখা দেয় ছয় থেকে আট সপ্তাহের ভিতর।
সুস্থ প্রেগন্যান্সির লক্ষণ
প্রেগন্যান্সি অবস্থায় সুস্থ থাকা খুব জরুরী। কারণ একই সঙ্গে মা ও শিশুর দুজনের সুস্থতা নিশ্চিত হয় এই সময়ে। এই সময়ে যদি গর্ভবতী মা সুস্থ থাকে তাহলে গর্ভে থাকা শিশু অসুস্থ থাকবে। সেজন্য আপনাকে অবশ্যই আপনার শরীরের সুস্থতা নিশ্চিত করা প্রয়োজন। গর্ভবতী মায়ের সুস্থ থাকার জন্য কিছু লক্ষণ নিতে উল্লেখ করা হয়েছে। আপনি চাইলে সেগুলো আপনার সঙ্গে মিলিয়ে দেখে নিয়ে নিশ্চিত হতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ শীতের জন্য কোন ফেসওয়াস ভালো
১।। গর্ভবতী মা সুস্থ থাকার লক্ষণগুলোর মধ্য একটি লক্ষণ হচ্ছে তার ওজন বৃদ্ধি। আপনি যদি বুঝতে পারেন যে আপনার নিয়মিত হজম পরিমাপের পরে ওজন বাড়ছে তাহলে বুঝবেন আপনি সুস্থ রয়েছেন।
২।। আপনি আপনার প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রয়েছে কিনা সেই দিকে নজর রাখবেন। আপনার প্রেসারের পরিমাণ যদি সঠিক থাকে তাহলে বুঝবেন আপনি গর্ভবতী অবস্থায় সুস্থ আছেন। কারণ গর্ভবতী অবস্থায় সঠিক প্রেসার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।
৩।। সুস্থতার আরেকটি লক্ষণ হল ঠিকঠাক মতো খাবার গ্রহণ করতে পারা। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই গর্ভবতী অবস্থায় মহিলারা খাবার খায়তে পারে না। এটা একটু সমস্যা,কারণ ঠিকমতো খাবার গ্রহণ না করতে পারলে অসুস্থ হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। এবং শরীরে যতটুকু পুষ্টির প্রয়োজন তা ঘাটতি পরে। তাই আপনি গর্ভকালীন অবস্থায় সুস্থতা নিশ্চিত করতে খেয়াল রাখুন আপনার খাবারের চাহিদার ওপর।
৪।।হাঁটা বা চলাফেরার তেমন সমস্যা না হয়ও একটি গর্ভকালীন সময়ের সুস্থতার লক্ষণ ধরা যায়। এমনিতে এই সময়টাই মেয়েরা শারীরিক দিক থেকে বিভিন্ন সমস্যার কারণে কষ্ট পায় ও দুর্বল থাকে। আপনি যদি আপনার হাটা বা চলাফেরাই খুব একটা সমস্যা অনুভব না করেন তাহলে এটাও আপনার সুস্থতার একটি প্রমাণ।
আরো পড়ুনঃ শীতে তৈলাক্ত ত্বকের জন্য ক্রিম
৫।।গর্ভকালীন অবস্থায় যদি রাতে ঘুমানোর সমস্যা না হয় এবং আপনার ঘুম ঠিক মতো হয় তাহলে বুঝে নেবেন আপনি এই সময়টাতে সুস্থ রয়েছেন। কারণ গর্ভবতী অবস্থায় সঠিক পরিমাণ ঘুম একটি বড় লক্ষণ সুস্থতা।
প্রেগন্যান্ট হওয়ার কত দিন পর মাসিক বন্ধ হয়
গর্ভবতী হওয়ার কত দিন পর মাসিক বন্ধ হয়?
একজন নারী প্রেগন্যান্ট হওয়ার পরের মাস থেকেই তার পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যায়। আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে এমনও হয়ে থাকে, যে একজন নারী তিনি প্রেগন্যান্ট হয়েছেন ঠিকই কিন্তু পিরিয়ড প্রতি মাসে চলছে। যদিও এমন পরিস্থিতি খুব কম মহিলার ক্ষেত্রে হয়ে থাকে।
কতদিন পিরিয়ড না হলে প্রেগন্যান্ট হয়?
ম্যারিড বা আনম্যারিড যেকোন মহিলার প্রতি ২৮ থেকে ৩৫ বা তার থেকে কম দিন পরপর পিরিয়ড হয়ে থাকে। অর্থাৎ নারীদের একমাস পরপর পিরিয়ড হয়ে থাকে। কিন্তু মিলনের বেশি সহবাসের পরের মাসে যদি পিরিয়ড না হয়ে থাকে তবে বুঝে নিবেন আপনি প্রেগন্যান্ট। কিন্তু তাই বলে শুধু পিরিয়ড বন্ধ হলেই যে আপনি গর্ভবতী এটা পুরোটা সঠিক নয়। কারণ প্রেগন্যান্ট হওয়ার একমাত্র লক্ষণ পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যাওয়া নয়।
এমনও হয়ে থাকে অনেক সময়,যে সকল মহিলাদের অনিয়মিত মাসিকের প্রবণতা আছে সেই সকল মহিলাদের মাসিক বন্ধ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আবার অনেক নারীর শরীরের রক্তস্বল্পতার কারণেও মাসিক বন্ধ হয়ে যায়। তাই শুধু পিরিয়ড মিস হয়ে গেলেই ভাবার দরকার নেই যে আপনি প্রেগন্যান্ট। কিন্তু যেইসব মহিলাদের নিয়মিত মিন্স হয় সেই সব মহিলাদের যদি নির্দিষ্ট সময় অনুযায়ী পিরিয়ড না হয়,
আরো পড়ুনঃ শুকনো কাশি থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায়
তাহলে সেই মহিলার গর্ভবতী হওয়ার সম্ভাবনা একটু বেশি থাকে। তবে আসলে সত্যি কথা হল যে যাই বলুক না কেন গর্ভবতী হওয়ার প্রথম বা মূল লক্ষণই হল হঠাৎ পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যাওয়া।
কিভাবে আপনি বুঝবেন যে আপনি প্রেগন্যান্ট কিনা
গর্ভবতী হবার প্রথম লক্ষণ হল পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যাওয়া তা আমরা আগেই জেনেছি। এটা ছাড়াও অনেক মহিলার ক্ষেত্রে এই লক্ষণের সাথে সাথে আরো কিছু লক্ষণ দেখা যায় যেমন দিনের বেশিরভাগ সময় বমি বমি ভাব হওয়া,স্তন শক্ত হয়ে যাওয়া,ক্লান্ত অনুভব করা,ঘনঘন মাথা ঘোরা,স্তনে চাপ দিলে ব্যথা অনুভূতি হওয়া ইত্যাদি।
এইসব লক্ষণগুলো যদি আপনার দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই আপনি প্রেগনেন্সি টেস্ট করুন ও চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
সহবাসের কতদিন পর উচিত প্রেগনেন্সি টেস্ট করার
আপনি যদি দেখেন আপনার প্রতি মাসে নিয়মিত পিরিয়ড হয়। এবং কোন মাসে হঠাৎ করে যদি দেখেন আপনার পিরিয়ড বন্ধ হয়ে গেছে তাহলে আপনার উচিত প্রেগনেন্সি টেস্ট করে নেওয়া। আপনার পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার ৭-১৪ দিনের মধ্যে আপনি নিজে নিজেই ঘরে বসে প্রেগনেন্সির চেক করতে পারবেন,প্রেগনেন্সি কিট বা কাঠের মাধ্যমে। এই কাঠি বা কিড যেকোনো ফার্মেসির দোকানে পাওয়া যায়।
প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ
প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার সবচেয়ে বড় লক্ষণ হল পিরিয়ড মিস হওয়া। পরবর্তী লক্ষণ হল বমি বমি ভাব অথবা বমি হওয়া,মাথা ঘোরা,ক্লান্তি অনুভব করা,চাপ দিলে স্তনে ব্যথা অনুভূতি করা এগুলো সমস্যা যদি আপনার হয়ে থাকে তাহলে আপনি বুঝবেন যে আপনি গর্ভবতী হয়েছেন। আরো যদি নিশ্চিত হতে চান তাহলে যে কোন ফার্মেসি থেকে প্রেগনেন্সি কিট এনে চেক করে দেখতে পারেন।
খুব অল্প সময়ে কিটি স্পষ্টভাবে দুটো দাগ নাও উঠতে পারে। তবে একটি দাগ স্পষ্ট অন্যটি ঝাপসা হলেও বুঝে নিবেন যে আপনার প্রেগনেন্সির পজিটিভ। গর্ভবতী হওয়ার আরো কিছু লক্ষণ নিচে দেওয়া হয়েছে।
গন্ধের অনুভূতি বৃদ্ধিঃ গর্ভবতী হওয়ার মতো আরও একটি লক্ষণ হল গন্ধের অনুভূতি। যা গর্ব অবস্থায় আরো তীব্র হয়ে উঠতে পারে। এই অবস্থায় কিছু গন্ধ প্রবল বা বমি বমি ভাব হতে পারে। যদি আপনার গন্ধের অনুভূতি বৃদ্ধি পায় তাহলে বুঝতে হবে যে আপনি প্রেগন্যান্ট।
মেজাজ পরিবর্তনঃ গর্ভাবস্থায় মেয়েদের মেজাজও পরিবর্তন হতে পারে। এটা হরমোনের ক্ষেত্রে হয়ে থাকে। হরমোনের মাত্রা ওঠানামা করার কারণে আপনার মেজাজকে প্রভাবিত করে। এজন্য অনেক মেয়েরা খুশি থেকে বিরক্তি পর্যন্ত উচ্চতর আবেগ অনুভব করে।
শারীরিক দুর্বলতাঃ প্রথম গর্ভাবস্থায় শারীরিক দুর্বলতা দেখা দিতে পারে এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালরি গ্রহণ না করলে রক্তে শর্করা ক্র্যাশ করতে পারে। এতে করে আপনি দুর্বল ও নড়বড়ে বোধ করতে পারেন। গর্ভবতী হলে আপনার শরীরে পানির চাহিদা বৃদ্ধি পায়। আপনি যদি পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান না করেন তাহলে আপনি শারীরিকভাবে দুর্বল ক্লান্তি বোধ করবেন।
গর্ভবতী হওয়ার ১ম সপ্তাহের লক্ষণ
গর্ভাবস্থায় নারীদের প্রথম সপ্তাহ শারীরিক বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দেয়। তবে সবার ক্ষেত্রে গর্ভধারণের সব লক্ষণ সমান হয় না। কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে গর্ভাবস্থায় প্রথম সপ্তাহের কিছু লক্ষণ প্রায় সব নারীর ক্ষেত্রেই দেখা যায়। সেগুলো হলোঃ
১।। গর্ভাবস্থায় প্রথম সপ্তাহে ত্বকের সংবেদনশীলতা বেড়ে যায়। এর ফলে শরীরের হাতে-পায়ে কালো কালো ছোপ ছোপ দাগ দেখা দেয়। যা মুখের টেকচার পরিবর্তন দেখায়।
২।। নারীরা গর্ভবতী হলে অনেক বেশি পরিমাণে স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন। স্বপ্নগুলো এমন হয় যেন তিনি গর্ভবতী হয়েছেন বা তারা সন্তান জন্ম দিয়েছেন।
৩।। গর্ভাবস্থায় নারীদের আরেকটি লক্ষণ হলো স্তনের পরিবর্তন। যা গর্ভধারণ হলে স্তনের ব্যথা অনুভব হয়ে থাকে এবং স্তনের আকৃতি বৃদ্ধি পায় ও স্তনের নিপল গারো রং ধারণ করে।
৪।। আপনার নিষিক্ত ডিম্বানু নিজেকে সহবাসের পর জরায়ুর দেয়ালে আটকে নেই। যার ফলে সর্ব রক্তপাত ও পিরিয়ডের ব্যথার মতো ব্যথা হতে পারে এই সময়। প্রথম গর্ভধারণের এটা খুব প্রাথমিক একটা লক্ষণ।
গর্ভবতী হওয়ার প্রথম মাসের লক্ষণ
সবচেয়ে আনন্দের মুহূর্ত হলো একটি মেয়ের কাছে গর্ভবতী হওয়া। এই সময় তার শারীরিক গঠন,শরীরের ভিন্নতা অন্যরকম হতে পারে। একজন মহিলা যখন গর্ভবতী হয় সেই গর্ভাবস্থায় প্রথম মাসে কিছু লক্ষণ দেখা দিতে পারে যেমন শরীরের তাপমাত্রা বাড়া,অসুস্থতা ও বমি বমি ভাব,রক্তচাপ,মাথা ঘোরা,ঘন ঘন প্রসাব হওয়া,পেট ফাঁপা ইত্যাদি।
শরীরের তাপমাত্রা বাড়াঃ গর্ভবতী হওয়ার প্রাথমিক লক্ষণ হল শরীরের উচ্চ তাপমাত্রা। এই তাপমাত্রা আবহাওয়ার কারণে বাড়তে পারে এই সময়ে আপনাকে সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত ও পর্যাপ্ত পরিমাণে আপনাকে পানি পান করা প্রয়োজন।
আরো পড়ুনঃ শীতে শিশুর ঠান্ডাজনিত সমস্যা
ঘনঘন প্রসব হওয়াঃ আপনি যখন গর্ভবতী হন তখন গর্ভাবস্থায়ী রক্ত প্রবাহ হয়। এর ফলে আপনার মূত্রনালী খুব দ্রুত পূর্ণ হয়ে যায় এর জন্য আপনার ঘনঘন প্রসাব হতে পারে। ঘনঘন প্রসাব তিন থেকে চার সপ্তাহ হওয়াটা স্বাভাবিক। যদি পরবর্তীতে এর প্রসবের মাত্রা বেড়ে যায় তাহলে দেরি না করে অবশ্যই ডাক্তারের শরণাপন্ন হবেন এবং আপনার ডায়াবেটিস আছে কিনা তা টেস্ট করে দেখবেন।
রক্তপাতঃ যখন গর্ভধারণের শুরুতে ডিম্বানু নিষিদ্ধ হয় তখন কিছুটা রক্তপাত হওয়ার চান্স থাকে। যা পরবর্তীতে প্রসবের সাথে মিলিত হয়ে যৌন পথ দিয়ে বের হয়ে যায়। দুই থেকে তিন ফোটার মতো এগুলো হালকা গোলাপি বা বাদামির মত দেখতে হয়।
অতিরিক্ত ঘুম অনুভবঃ প্রেগনেন্সির সময়কালীন প্রজেটেরন হরমোন অনেক বেশি নিঃসৃত হয় যার ফলে অনেক বেশি ক্লান্ত অনুভব করে গর্ভবতী নারীরা এর কারণে অনেক সময় ঘুম অনুভব হয়।
আরো পড়ুনঃ নবজাতকের বিলিরুবিনের পরিমাণ কমানোর উপায়
হরমোনের পরিবর্তনের কারণে আপনার পুরো শরীরকে প্রভাবিত করবে প্রেগনেন্সি কালীন প্রথম দিকের সপ্তাহ গুলোতে। যদিও দুটি প্রেগনেন্সি কখনোই একরকম হয় না। কিন্তু প্রথম তিন মাস কিছু লক্ষণ অনুভব আসতে পারে আপনার। লক্ষণগুলো নিচে দেওয়া হয়েছে
- কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা দেখা দেওয়া।
- নতুন করে অপছন্দ তৈরি হওয়া নির্দিষ্ট কিছু খাবারের প্রতি।
- নতুন করে আকর্ষণ তৈরি হওয়া নির্দিষ্ট কিছু খাবারের প্রতি।
- শ্রেণীতে ব্যথা হওয়া এবং পিঠের নিচে অংশ।
- পায়ে খিল ফুটোর মতো অনুভূতি।
- স্তন নরম হয়ে যাওয়া
- মেজাজের অনেক পরিবর্তন হওয়া
- বমি হওয়া বা বমি বমি ভাব
- ঘন ঘন প্রসব হওয়ার মত সমস্যা দেখা দেওয়া।
- ওজন বৃদ্ধি বা কমে যাওয়া।
- চরম ক্লান্তি বোধ হওয়া।
- মাথা যন্ত্রণা করা।
- বুকে জ্বালা করা।
লেখক এর মতামত
প্রিয় পাঠক,আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি আপনাদের ভালো লেগেছে। এমনই বিভিন্ন ইনফরমেটিভ পোস্ট পেতে নিয়মিত আমাদের সঙ্গে থাকবেন। ধন্যবাদ!
ডিজি মাল্টিপ্লাই এর পোস্টে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।
comment url