মুখের ভিতরে সাদা ঘা কেন হয়
ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ - কারণ - বিস্তার ও প্রতিরোধ প্রতিবেদনমুখের ভিতরে সাদা ঘা কেন হয়,কোন ভিটামিনের অভাবে দাঁতের মাড়ি ফুলে যায় এবং এই সমস্যার ঘরোয়া প্রতিকার নিয়ে আমাদের আজকের এই আর্টিকেল। নানান কারণে মুখে ঘা হতে পারে, তবে এই সমস্যাটি সবথেকে বেশি দেখা দেয় শীতের সময়। কারণ মুখে ঘা হওয়ার কারণগুলোর মধ্যে একটি হলো ঠান্ডা লেগেও মুখে ঘা হয়।
মুখের ভিতরে সাদা ঘা কেন হয় |
আবার শরীরে ভিটামিনের অভাবেও দাঁতের মাড়ি ফোলা, মুখের ভেতরে ঘা হওয়া ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। নিচে এই সকল সমস্যা কেন হয় ও এর প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এই সমস্ত বিষয়গুলো জানতে পোস্টে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
পোস্ট সূচিপত্র
ভূমিকা
আমাদের সুন্দর দাঁত শুধু মুখের হাসির সৌন্দর্য বাড়ায় না বরং এটি মুখের সুস্থতা বজায় রাখতে অনেক ভূমিকা পালন করে। এবং এটি শরীরের উপরও বিরুপ প্রভাব ফেলে মুখের কোন রোগ হলে। কিছু ক্ষণিজ ও ভিটামিন রয়েছে যেগুলো শরীর ও স্বাস্থ্যের জন্য খুবই প্রয়োজন। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ভিটামিন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই মুখে ও শরীরে ভিটামিনের অভাব হলে মুখের মাড়ির এবং দাঁতের বিভিন্ন ধরনের রোগ হতে পারে।
মুখের ভিতরে সাদা ঘা কেন হয়
মুখের ভেতরে সাদা ঘা হওয়ার বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। যেমন শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি থাকলে, মুখে যদি কোন কামড় লাগলে বা আঘাত লাগলে,ভালো করে দাঁত পরিষ্কার করলে বা না মাজলে,দাঁতের মাড়ি অপরিষ্কার থাকলে সেখান থেকে এই ধরনের ঘা হয়ে থাকে। আবার হরমোন পরিবর্তনের বা মানসিক চাপ থেকেও মুখে ঘা হয়ে থাকে। এবং সেই ঘা থেকে মুখের ভেতর আলসার হওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি।
মুখের ভিতর ঘা হলে সাধারণত ঝাল বা নোনতা জাতীয় কোন খাবার খাওয়া যায় না। এমনকি গরম খাবার খেতেও অনেক কষ্ট হয়। সাধারণত এই ঘা গুলো কয়েকদিনে এমনি এমনিতেই ভালো হয়ে যায়। বেশিরভাগ সময়ে ঘা গুলোতে ব্যথা হওয়ার কারণে আপনি ঘরোয়া প্রতিকারের সাহায্য নিতে পারেন এবং কিছু টোটকা কাজে লাগাতে পারেন। এতে আপনার চটজলদি আরাম মিলবে।
মুখের ভিতর সাদা ঘা হলে করণীয়
মুখের ভেতর ঘা হলে একদম অবহেলা করা মোটেও উচিত হবে না। মুখের,দাঁতের ও মাড়ির সমস্যা এড়াতে হলে মুখ ও দাঁতের সঠিকভাবে যত্ন নিতে হবে। প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণ পানি খেতে হবে (মিনিমাম আট গ্লাস) দিনে তিন থেকে চারবার কিছু সময় ধরে লবণ মিশ্রিত কুসুম গরম পানি দিয়ে কুলকুচি করতে হবে। সমপরিমাণ হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড পানির সঙ্গে মিশিয়ে কুলকুচি করা যেতে পারে। ভাজাপোড়া গরম ও ঝাল খাবার গুলো বর্জন করতে হবে। এনেসথেটিক্স জেল ব্যবহার করা যেতে পারে। এছাড়াও আরো কিছু উপায় রয়েছে সেগুলো নিম্নে আলোচনা করা হলো।
ধনেপাতা
পানিতে ধনেপাতা দিয়ে সেই পানি ফুটিয়ে গরগরসহ কুলকুচি করুন। এই কাজটি দিনে তিন থেকে চার বার করলে আরাম পাবেন।
টমেটো
নিয়মিত খাবারের সাথে কাঁচা টমেটো রাখুন। এটি যদি আপনি নিয়মিত কিছুদিন খান তবে মুখের ভেতরের ঘা আস্তে আস্তে সেরে উঠবে।
আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় কি কি সবজি খাওয়া যাবে না
হলুদ
এক চামচ মধু নিয়ে তার সাথে একটু পরিমাণ হলুদ গোড়া দিয়ে সেই মিশ্রণটি মুখের যে স্থানে ঘা হয়েছে সেই স্থানে লাগান। এতে আরাম পাবেন।
তুলসী পাতা
হালকা গরম পানিতে কয়েকটি তুলসী পাতা দিয়ে দিনে তিন থেকে চারবার পান করুন। এটি মুখের ঘাত দ্রুত ভালো করতে এবং ঘন ঘন মুখের ঘা হওয়ার প্রবণতা কমিয়ে দিবে।
কোন ভিটামিনের অভাবে দাঁতের মাড়ি ফুলে যায়
সুস্থ মাড়ি ও দাঁতের জন্য কিছু ভিটামিন রয়েছে যেগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা মাড়ি ফুলে যেতে পারে ভিটামিনের অভাবে। চলুন তাহলে জেনে নিই কোন ভিটামিনের অভাবে মুখের মাড়ি ফুলে যায় ও কোন ভিটামিন কি কি কাজ করে তা নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
যেসব ভিটামিনের অভাবে দাঁতের মাড়ি ফুলে যায়ঃ
- ভিটামি-"A" এর অভাবে
- ভিটামিন-"C" এর অভাবে
- ভিটামিন-"K" এর অভাবে
- ভিটামিন-"D" এর অভাবে
- ভিটামিন-"B" এর অভাবে
ভিটামিন-A
ভিটামিন এ যা আমাদের মাড়ির ও দাঁতের সুস্থতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। এবং এই ভিটামিন তৈরি করতে সাহায্য করে থাকে মুখের লালা। যেই সব খাবারে ভিটামিন এ থাকে সেগুলো হলো মিষ্টি আলু, গাজর,মাছের তেল,আম,বিভিন্ন শাকসবজি ইত্যাদি। এই ভিটামিন "এ" অন্যান্য খাবারেও পাওয়া যায়, আপনি যদি বেশি বেশি এসব খাবারগুলো খান তাহলে আপনার দাঁতের এবং মাড়ির জন্য উপকার পাবেন।
আরো পড়ুনঃ গরম জলে মধু খাওয়ার উপকারিতা
ভিটামিন-C
ভিটামিন সি দাঁতের মাড়িকে শক্তিশালী করে এবং রক্ষা করে ব্যাকটেরিয়া ও সংক্রমণের হাত থেকে। যদি আপনার ভিটামিন সি এর অভাব হয়, সেক্ষেত্রে মাটিতে জ্বালা এবং দাঁত থেকে রক্তপাত হতে পারে। যেই সকল খাবারের ভিটামিন সি থাকে সেগুলো হলোঃ সবুজ মরিচ,কমলা,পেয়ারা,লেবু,আমলকি ইত্যাদি। এই ভিটামিন সি আরও অন্যান্য খাবারও রয়েছে।
ভিটামিন-K
শরীরে রক্ত জমাট বাঁধতে ভিটামিন "কে" সাহায্য করে। শরীরে ভিটামিন কে এর অভাব দেখা দিলে দাঁতের মাড়ি থেকে রক্তপাত হওয়ার চান্স থাকে। এছাড়াও এ ভিটামিনের ঘাটতি হলে স্বাস্থ্য অবনতি ঘটায়।
ভিটামিন-B
সুস্থ দাঁত ও নারীর জন্য ভিটামিন বি প্রয়োজন। এ ভিটামিন যেসব খাবার থেকে পাওয়া যায় সেগুলো হলো গরুর মাংস,মটরশুঁটি,শাকসবজি সহ আরো অন্যান্য খাবারগুলোতেও পাওয়া যায় ভিটামিন বি
ভিটামিন-D
ভিটামিন ডি দাঁত ও হাড়ের জন্য অনেক উপকারী এবং এটি মানুষের শরীরের ক্যালসিয়াম শোষণ করতে সাহায্য করে থাকে। সুস্থ মাড়ি ও স্বাস্থ্যের জন্য ভিটামিন ডি এর প্রয়োজন অনেক। ভিটামিন ডি শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকলে দাঁতের রোগ এবং মাড়ির সমস্যা হয় না ও দূর করতে সাহায্য করে। এই ভিটামিন সূর্যের আলো থেকে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়।
দাঁতের মাড়ি ফুলে গেলে করণীয়
দাঁত মানুষের সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এবং পাশাপাশি এই দাঁতের আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক আছে সেটি হল এটি খাবার চিবাতে সাহায্য করে। এই পোস্টে আমরা জানবো যে দাঁতের মাড়ি ফুলে গেলে করণীয় কি,কিভাবে এই সমস্যার প্রতিকার পাওয়া যায়। আপনাকে স্টেপ বাই স্টেপ সে সম্পর্কে বোঝানোর চেষ্টা করব। চলুন তাহলে মূল আলোচনায় যাওয়া যাক।
মারি ফুলে ব্যাকটেরিয়ার কারণে।
আরো অনেক কারণ থাকতে পারে, ইংরেজিতে যাকে Gum Disease বলে। এবার আসি মাড়িফুলে যাওয়ায় কি করনীয় সে বিষয়ে। ব্যাকটেরিয়া দমন করতে নুন অনেক উপকারী এবং এই উপাদানটি মুখের দুর্গন্ধ কাটাতেও ব্যাপকভাবে সাহায্য করে। নুন বাদে আর একটা উপকারী উপাদান হলো হলুদ ব্যথা কমাতে হলুদ অনেক উপকারী। অনেক মানুষ মনে করে হলুদ শুধু খাওয়া বা রান্নার জন্য। কিন্তু না আপনার দাঁতের ব্যথা হলুদ দিয়েও অনেকটা কমাতে পারবেন।
দাঁতের মাড়িতে ব্যথা হলে করণীয়
দাঁতের মাড়ির ব্যথায় ভোগেনি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া অনেক কঠিন। দাঁত ও মাড়ির এমন সমস্যা হতে পারে বিভিন্ন কারণে। দাতে ব্যথা হলে কষ্ট হয় কিন্তু তার থেকেও বেশি কষ্ট হয় যদি এই সমস্যাটি মাড়িতে হয়। মূলত দাঁত ও মাড়ির এই ধরনের সমস্যা হয় সঠিক যত্নের অভাবে। তাছাড়াও এই সমস্যাটি হতে পারে পুষ্টির অভাবে, অতিরিক্ত ধূমপান,ডায়াবেটিক্স,স্টেরয়েও জাতীয় ওষুধ এর ইউজ, দাঁত ঠিকমতো পরিষ্কার না করার কারণে।
এই কারণগুলোই এই সমস্যাটির হওয়ার ঝুকি গুণ বাড়িয়ে দেয়। দাঁতের মাড়িতে ব্যাথা হলে কিছু ঘরোয়া পদ্ধতিতে এই সমস্যা দূর করা যায় সেগুলো নিম্নে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
নুন ও গরম পানি দিয়ে কুলকুচি
দাঁতের মাড়িতে ব্যাথা হলে নুন ও পানি মিশিয়ে কুসুম গরম করে কুলকুচি করুন,আরাম পাবেন। অ্যান্টিসেপটিক ও এনডি ইনফ্লামেটরি উপাদান রয়েছে নুনে যা ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করে। নুন মিশ্রিত কুসুম গরম পানি দিয়ে নিয়মিত কুলকুচি করলে আপনার দাঁতের মাড়ির ব্যথা কমতে সাহায্য করবে। এবং তার সাথে যদি নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ থাকে সেটিও কমিয়ে তুলবে।
ব্যবহার করুন অ্যালোভেরা জেল
অ্যালোভেরা জেল দাঁতের মাড়ির এই সমস্যাটি দূর করতে অনেক ভালো কাজ করে। কারণ অ্যালোভেরা জেলে রয়েছে আন্টি মাইক্রোবিয়াল ও এন্টি ইনফ্লিমেন্টারি যা দাঁতের মাড়ির সমস্যা সারাতে দারুণ কাজ করে।
ব্যবহারের নিয়ম
একটি বাটিতে ৩-৪ চামচ অ্যালোভেরা জেল চামচ দিয়ে ভালোভাবে ফেটে নিন। তারপর এই অ্যালোভেরা জেলটি দাঁতের মাড়ির যে জায়গায় ব্যথা সেই জায়গায় লাগান। সাত থেকে দশ মিনিটের মতো রেখে পানি দিয়ে কুলি করে ফেলুন। দেখবেন অনেক ভালো রেজাল্ট দিবে।
লেমনগ্রাস তেল এর ব্যবহার
এই লেমন গ্রাস তেল দাঁতের মাড়ির ব্যথা কমাতে খুবই কার্যকরী একটি উপাদান এবং এর পাশাপাশি এই উপাদানটি দাঁতের ক্ষয় ও রোধ করে থাকে। লেমন গ্রাস তেলের আরো উপকারীর দিক রয়েছে যেমন এই উপাদানটির দাঁত ও মাড়ি দুটোকেই শক্তিশালী করে।
এটির ব্যবহার
একটা পানিতে ৪-৫ ফোঁটা লেমন গ্রাস তেল মিশিয়ে নিতে হবে। ব্যস মিশ্রণটি তৈরি। লেমন গ্রাস তেল মিশ্রণটি পানীয় উপাদানটি দিয়ে দুই তিন বার মুখে নিয়ে কুলকুচি করতে হবে। এবং এই কাজটি আপনি দিনে তিন বেলায় করবেন। মানে সকালে একবার,দুপুরে একবার ও রাতে একবার। দেখবেন ভালো ফল আসবে।
দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষ
ক্যান্সার বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ঠোঁট,গলা,দাঁতের মাড়ি সহ মুখের অংশে হয়ে থাকে। কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দাঁতের মাড়ির ক্যান্সার এর লক্ষণ দেখা দেয় না। এই ক্যান্সারের কারণে মারি ঠোঁট গলা বা মুখের অভ্যন্তরীণ অংশ ফুলে যায়। মুখে লালা ও সাদা প্যাঁচ,রুক্ষ দাগ বা ক্ষয় দেখা দেয়। মাড়ির ক্যান্সারের কিছু প্রাথমিক লক্ষণ নিচে দেয়া হয়েছে।
- ঠোটের বা মুখের চারপাশে সাদা বা লাল ভাব
- স্বাভাবিকের চেয়ে ত্বক প্রায় ঘন হয়
- ঘনঘন দাঁতের মাড়ির মধ্যে ফোড়া বা আলসার হয় ও তার সাথে প্রচন্ড ব্যথা হওয়া।
- ক্রমাগত দাঁতের মাড়িতে বা মুখে রক্তপাত
- দাঁতের মাড়িতে বা জিব্বায় লাল ছোপ বা সাদা ছোপ ও ঘায়ের মত কিছু দেখতে পাওয়া।
- মাড়ি ও ঠোঁটের ক্ষত কয়েক সপ্তাহ তে ও সমাধান হয় না।
- দাঁতের মাড়ির ক্যান্সার গলা ঠোঁট মারিসহ মুখের অংশের যে কোন অংশ হতে পারে।
ক্যান্সার দাঁতের মাড়িতে হওয়ার কারণঃ
যখন দাঁতের মাড়ির টিস্যুর কোষগুলি নিয়ন্ত্রণের বাইরে বেড়ে যায়,তখন ক্ষত ম্যালিগন্যান্ট বা টিউমার তৈরি করে। এটি কার্সিনোমা যা ধীরে ধীরে মুখের দাঁতের মাড়ির ক্যান্সারের আকার ধারণ করে। নিয়মিত তামাকজাত দ্রব্য বা অ্যালকোহল পান করায়,আপনার মাড়ির ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে তুলতে পারে। ধূমপান করা ব্যক্তি বেশিরভাগ দাঁতের মাড়ি ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়।
আরো পড়ুনঃ শুকনো কাশি থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায়
সাধারণত দাঁতের মাড়ির ক্যান্সার কোথায় শুরু হয়?
প্রায় জিব্বা,মাড়ি ঠোঁট বা মুখের অঞ্চলে বা টনসিল এবং লালাগ্রন্থি থেকেও দাঁতের মাড়ির ক্যান্সার শুরু হতে পারে।
লেখক এর মতামত
প্রিয় পাঠক আশা করি দাঁতের মাড়ি ফোলা,ব্যথা হওয়া ও দাঁতের মাড়িতে ঘা কেন হয় এবং এগুলার ঘরোয়া প্রতিকার সম্পর্কে আপনি বিস্তারিত জানতে পেরেছেন যদি আমাদের এই পোস্টটি শুরু থেকে সম্পূর্ণ পড়ে থাকেন তাহলে। মুখ আমাদের শরীরের অনেক গুরুত্বপূর্ণ অংশ। মুখের যেকোনো রোগ হওয়ার মূল কারণ মুখের সঠিক যত্ন না নেওয়া।
তাই মুখের সঠিক যত্ন নেওয়ার প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে। আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি আপনাদের কেমন লেগেছে তা নিচের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ!
ডিজি মাল্টিপ্লাই এর পোস্টে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।
comment url