শীতের জন্য কোন ফেসওয়াস ভালো
শীতে তৈলাক্ত ত্বকের জন্য ক্রিমশীতের জন্য কোন ফেসওয়াস ভালো এই প্রশ্ন প্রায় অনেক মানুষের মনেই আসে! কারণ শীতের সময় ত্বকের বেশি যত্ন নিতে হয়। শীতে আমাদের ত্বক বেশি রুক্ষ,শুষ্ক ও খসখসে হয়ে থাকে,তাই শীতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির উপায় খুঁজতে থাকি।
গরমকাল থেকে শীতকাল আসার সাথে সাথে ত্বকের যত্নের ধরন পরিবর্তন আনতে হয়, আর তার সাথে বদলাতে হয় ত্বক যত্নের প্রোডাক্ট। আপনাদের সুবিধার্থে আজকের এই পোস্টে আলোচনা করব শীতকালে আপনার ত্বকের যত্নে কোন কোন প্রোডাক্ট ব্যবহার করলে ভালো ফলাফল পাবেন।
পোস্ট সূচীপত্র
ভূমিকা
শীতকালে আমাদের শরীরে যেমন নানা সমস্যা বাড়ে ঠিক তেমনি আমাদের ত্বকেও নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। আমরা সকলেই জানি যে শীতকালের আবহাওয়া শুষ্ক হয়ে থাকে আর এই শুষ্ক আবহাওয়ার প্রভাব পড়ে আমাদের শরীরে ও ত্বকে। শরীর খসখসে হয়ে যায়,চামড়ায় টান পড়ে এবং আমাদের মুখের ও শরীরের প্রাকৃতিক আর্দ্রতা নষ্ট হয়ে যায়। আর তাই আপনারা যারা শীতকালে আপনাদের ত্বকের যত্নের কথা ভাবছেন এবং
শীতকালে ত্বক যত্নের ভাল প্রোডাক্ট কোনটা জানতে চাচ্ছেন তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল। শীতকালে ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে কোন প্রোডাক্টগুলো ভালো কাজ করে তা নিম্নে আলোচনা করা হলো।
শীতের জন্য কোন ফেসওয়াস ভালো
নিচে কিছু হাইড্রেটিং ফেসওয়াশ নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে এগুলো ব্যবহার করলে শীতকালে আপনার ত্বককে ঠান্ডা আবহাওয়ার সাথে মোকাবেলা করতে সাহায্য করবে এবং সতেজতা ধরে রাখতে দারুন ভাবে কাজ করবে।
ল্যাকমে, ব্লাশ এন্ড গ্লো, ক্রিম ফেসওয়াশ, উইথ স্ট্রবেরি এক্সট্র্যাক্ট
গ্রীষ্মকালে জেল-বেডস ফেসওয়াস কার্যকর হলেও শীতকালে ক্রিম-বেডস ফেসওয়াস ভালো। শীতকালে এই ক্রিম-বেডস ফেসওয়াসটি আপনার ত্বককে কমল ও মসৃণ রাখতে সাহায্য করবে। এবং এই ফেসওয়াসটি স্ক্রাবিং বিডস,অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ঘন স্ট্রবেরি এর নির্বাসের সমৃদ্ধ যা আপনার ত্বকের তেল-ময়লা ও ত্বকের ড্রাগনেস ভিতর থেকে দূর করে ত্বককে করে তুলবে উজ্জ্বল।
পন্ডস ব্রাইট বিউটি স্পট-লেস গ্লো ফেইস ওয়াশ উইথ ভিটামিন
শীতকালে আপনার ত্বক হয়ে যেতে পারে রুক্ষ,শুষ্ক আর তাই আপনি আপনার ত্বককে নিষ্প্রাণ ও শুকনো হওয়া থেকে বাঁচাতে বা এই শীতকালে আপনার ত্বকের যত্নে ব্যবহার করতে পারেন পন্ডস ব্রাইট বিউটি স্পট-লেস গ্ল ফেসওয়াসটি। এই ফেসওয়াশটির মধ্যে রয়েছে ভিটামিন বি৩ যা আপনার ত্বকের মৃত কোষ কে পরিষ্কার করে ত্বককে করে তুলবে উজ্জ্বল ও সতেজ।
সিম্পল কাইন্ড টু স্কিন ময়শ্চারাইজিং ফেসিয়াল ওয়াশ
শীতকালে স্ক্রিন ডিহাইড্রেট হয়ে যায় তাই ত্বকের চাই ভিটামিন বি৫। ভিটামিন ই ও ছাগল সমৃদ্ধ এই ফেসওয়াশ টি ত্বককে করে তুলে ময়শ্চারাইজ।
ডার্মালজিকা ইন্টেন্সিভ ময়চশার ক্লেঞ্জার
জেসমিনের নির্যাস,বায়ো-রিপ্লেনিস কমপ্লেক্স ও সাইট্রাসযুক্ত ডার্মালজিকা ফেসওয়াস টি আপনার ত্বকের সবচেয়ে প্রিয় বন্ধু হিসেবে কাজ করবে শীতকালে। এটি ত্বকের মসৃণরণতা দূর করে,কালো দাগ দূর করে,শুষ্কতা দূর করে ও ত্বককে করে তুলে নরম ও উজ্জ্বল।
- যাদের মুখে ব্রণের সমস্যা আছে তারা ট্রাইজেরা জেল নিউট্রেও ফেসওয়াশ ব্যবহার করতে পারেন শীতকালীন সময়ে।
- যাদের নরমাল তো তারা চাইলে সারাভি ফেসওয়াশ ব্যবহার করতে পারেন শীতকালে। এই ফেসওয়াশ ত্বকের জন্য অনেক ভালো কাজ করে। এটা ছাড়াও যেকোনো একটি সফট ফেসওয়াশ ব্যবহার করতে পারেন। এবং যে সকল ফেসওয়াশে গ্লিসারিন,ইউরিয়া রয়েছে সেই সকল ফেসওয়াশ কিনবেন। কারণ এই সকল ফেসওয়াশগুলো ত্বকের জন্য অনেক ভালো
শীতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির উপায়
চলে আসলো শীতকাল! যদিও শীতকাল সকলের পছন্দের একটি ঋতু। কিন্তু এই শীতকালে ঠান্ডায় ত্বকের নানা ধরনের সমস্যা হয় এবং ত্বককে করে দেয় নিষ্প্রাণ। আমরা সকলেই চাই প্রতিটা ঋতুতেই যেন আমাদের ত্বক স্বাস্থ্যকর ও সুন্দর থাকে। তাই দরকার ত্বকের যত্নের গুরুত্ব। বিশেষ করে শীতকালে ত্বকের যত্ন বেশি করে নেওয়া দরকার।
এই ঋতুতে কিছু নিয়ম মেনে চললেই ত্বক প্রাণবন্ত ও উজ্জ্বল হয়ে উঠবে এবং ত্বকে বয়সের ছাপ না পরে তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করবে।
আপনার ত্বকে ভালো করে পরিষ্কার করুন এবং মশ্চারাইজার ব্যবহার করুন
স্ক্রিন কে পরিষ্কার করা নিঃসন্দেহে সবথেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ কাজ সকলের জন্য। শীতের সময় ত্বক অনেক শুষ্ক হয়ে যায় সেজন্য সবার প্রথমে প্রয়োজন ভালো মানের একটি ক্লিনজার ব্যবহার করা। শীতকালে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি রাখতে মশ্চারাইজিং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। আপনার ত্বকে হাইড্রেট রাখতে মশ্চারাইজার সাহায্য করে। আবার এই উপাদানটি আপনার ত্বকের প্রাকৃতিক তেল ধরে রাখতে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
ব্যবহার করুন ভারী মশ্চারাইজার
মৌসুম বদলানোর সঙ্গে সঙ্গে ত্বকের যত্নের ধরন পরিবর্তন করা বাধ্যতামূলক। কারণ আবহাওয়া বদলানোর সাথে সাথে ত্বকের আর্দ্রতা ও বদলায়। তাই প্রয়োজন শীতকালে এমন একটি মশ্চারাইজার ব্যবহার করা যেটাতে হায়ালুয়োনিক অ্যাসিড ও ভিটামিন ই এর মত উপাদানগুলো থাকে। তাছাড়াও ক্যাস্টর অয়েল,নারিকেল তেল,বাটার মিল্ক,অলিভ অয়েল এর মত প্রাকৃতিক মশ্চারাইজার গুলো শীতে ভালো কার্যকরী হয়ে থাকে।
ত্বককে সুরক্ষিত রাখতে ব্যবহার করুন এক্সফোলিয়েট
ত্বকের মৃত কোষ থেকে ত্বকের বাহির স্তর কোষ অপসরণে ভালো কাজ করে থাকে এক্সফোলিয়েট। এটি ত্বকের ময়লার স্তর কাটিয়ে ত্বককে উজ্জ্বল করে থাকে। এবং একটি ত্বকের যত্নে ব্যবহারকৃত পণ্যগুলোকে ত্বকের ভিতরে যাইতে দেয়। কিন্তু যদি এই উপাদানটি সঠিকভাবে ব্যবহার না করা হয় তাহলে এটি ক্ষতি বেশি করবে উপকারের চেয়ে। আপনি যদি এটি ব্যবহার করতে চান তবে সঠিক ও নিরাপদ পদ্ধতি অবশ্যই অনুসরণ করবেন।
বডি বাটার এর প্রয়োজন ত্বকের আদ্রতা ধরে রাখতে
যদি আপনার ত্বক অনেক বেশি ড্রাই হয়, এবং কিছু সময় পর পর মশ্চারাইজ করতে হয় ত্বককে। তবে বডি বাটার আপনার জন্য বেস্ট সলুশন। কারণ এটি স্কিনের প্রটেক্টিভ হিসেবে কাজ করে থাকে এই বডি বাটার। যেটা সারাদিন আপনার ত্বককে সফট ও সতেজ রাখতে সাহায্য করবে।
শীতে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায়
শীতের অস্তিত্ব জানান দিচ্ছে প্রকৃতিতে শীতকাল আসার সাথে সাথে দেখা দেয় ত্বকের নানাবিধ সমস্যা। আর শীতকালে সবথেকে বেশি ত্বকের ক্ষতি হয়। শীতকালে ঠান্ডা আবহাওয়ায় জলীয় বাষ্প কমে যায় এই জন্য ত্বকের উপর খারাপ প্রভাব পড়ে যার কারণে ত্বক হয়ে যায়। আর এই রুক্ষ শুষ্ক ত্বকে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। যেমনঃ চামড়া ওঠা,এলার্জি,ত্বক ফেটে যাওয়া ইত্যাদি। তাই এই সময়ে ত্বকের বেশি যত্ন নেয়ার প্রয়োজন।
বাজারের ময়েশ্চারাইজার বাদে আপনি চাইলে আয়ুর্বেদিক ময়েশ্চরাইজার বাসায় বানিয়েও ত্বকের যত্ন নিতে পারেন। এতে করে আপনার ভালো হবে, কারণ ঘরোয়া ভাবে তৈরি করা জিনিস সব সময়ই সবচেয়ে ভালো হয়। এর উপকরণগুলো খুবই অল্প অসাধারণ,যা আপনার ত্বকের ধরন অনুযায়ী তৈরি করে নিতে পারবেন খুব সহজে। এতে করে আপনি বাজার থেকে কেনা বিষাক্ত কেমিক্যাল এর হাত থেকে আপনার তত্ত্বের রক্ষা করতে পারবেন।
সেই সঙ্গে প্রাকৃতিক উপায়ে আপনি আপনার ত্বককে সতেজতা ও মসৃণতা ধরে রাখতে পারবেন,এবং ব্রণ এলার্জি হওয়ার ভয় থাকবে না। সেজন্যই শীতের আগেই এই পোস্ট দ্বারা রইল ঘরোয়া উপায়ে ত্বকের যত্নে ময়েশ্চরাইজার তৈরির পদ্ধতি।
অ্যালোভেরা মশ্চারাইজার
- নারিকেল তেলঃ ৩ চামচ
- অ্যালোভেরা জেলঃ ৬ চামচ
- ভিটামিন ই ওয়েলঃ ২ চামচ
- অমন্ড অয়েলঃ ৩ চামচ
যেভাবে তৈরি করবেনঃ অ্যালোভেরা জেলটি প্রথমে একটি পরিষ্কার পাত্রে নিন। তারপর নারিকেল তেল এটির ভিতর মিশিয়ে নিন। ভালোভাবে মেশানো হয়ে গেলে আমন্ড অয়েল ও ভিটামিন নিয়ে মিশিয়ে নিন। এবার এটি প্রস্তুত। এটি ব্যবহার করুন গোসলের পর প্রতিদিন। এটি আপনার মুখে অনুপ দাগ থাকলে দূর করবে দূর আর না থাকলে দাগ-ছোপ হওয়া থেকে সুরক্ষা দিবে।
ত্বক শুকনো,রুক্ষ হওয়া থেকে রক্ষা করবে, সূর্যের আলো থেকে বাঁচাবে। যাদের মুখে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয় তাদের জন্য খুব কার্যকরী মোশ্চারাইজার হতে পারে এটি।
নারিকেল তেল দিয়ে
- খাঁটি নারিকেল তেলঃ হাফ কাপের একটু কম।
- ভিটামিন ই ক্যাপসুলঃ ২ টা।
- ল্যাভেন্ডার এসেন্সিয়ল অয়েলঃ ১০ ফোটা।
যেভাবে তৈরি করবেনঃ গরম পানি নিন একটি পাত্রে। সেটার উপর একটি বাটিতে খাঁটি নারিকেল তেল ঢেলে গলিয়ে নিন ভালো করে। তারপর এর ভেতরে উপরের বলা উপকরণগুলো মিশিয়ে নিন ভালো করে। কাজগুলো গরম পানিতে বাটি বসানো অবস্থাতেই করবেন। তারপর ঠান্ডা হতে দিন পুরো মিশ্রণটিকে। ঠান্ডা হয়ে গেলে যে কোন কাজের পাত্রে সংরক্ষণ করে ব্যবহার করুন।
অমন্ড অয়েল মশ্চারাইজার
- অমন্ড অয়েলঃ২ চামচ
- মধুঃ ২ চামচ
- কোকো বাটারঃ ৩ চামচ
যেভাবে তৈরি করবেনঃ অমন্ড ও এল কোকো বাটার উপকরণ গুলো ভালো করে মিশিয়ে নিন। একটি বাটিতে গরম পানি নিয়ে তার উপর অন্য আরেকটি ছোট পাত্র বসিয়ে কোকো বাটার মিশিয়ে নিন ভালো করে। তারপর কুসুম গরম ঠান্ডা হতে সময় দিন,ঠান্ডা হলে গোলাপজল ও মধু মিশিয়ে নিন। এবার পুরোপুরি মিশ্রণটি ঠান্ডা হলে কাচের যে কোন পাত্রে সংরক্ষণ করে রাখুন। এই মিশ্রণটি সংবেদনশীল ত্বকের জন্য অনেক উপকারী।
আপেল ময়েশ্চারাইজার
- আপেলঃ ১ টা
- অলিভ অয়েলঃ ৩ ফোটা
- গোলাপ জলঃ ১ চামচ
যেভাবে তৈরি করবেনঃ আপেলের সব বীজগুলো বের করে এটিকে সিদ্ধ করে নেন। তারপর ঠান্ডা করে বেলেন্ডার দিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিন। তারপর এটার ভেতর অলিভ অয়েল ও গোলাপজল দিয়ে মিশিয়ে নিন। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে আপেলের মধ্য,যা ত্বককে উজ্জ্বল করে এবং ত্বকের শুষ্কতা দূর করতে সাহায্য করে এই মশ্চারাইজার।
গ্রিন টি মশ্চারাইজার
- গ্রিন টি এসেন্সঃ ২ চামচ
- অমন্ড অয়েলঃ ২ চামচ
- গোলাপজলঃ ২ চামচ
- এসেন্সিয়াল অয়েলঃ ২ চামচ
- অ্যালোভেরা জেলঃ ২ চামচ
- বিওয়াক্সঃ ২ চামচ
যেভাবে তৈরি করবেনঃ বিওয়াক্স ও আমন্ড অয়েল একসাথে মিশিয়ে গরম করে নিন। তারপর ঠান্ডা করে উপরের বলা উপকরণ গুলো মিশিয়ে নিন। তারপর এটিকে ফ্রিজে রেখে দিন। ময়শ্চেরাইজারটি তৈরি হয়ে গেছে। এই মিশ্রণটি আপনার মুখে এপ্লাই করলে ত্বকের বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে কাজ করবে।
শীতে ত্বকের জন্য কোন ক্রিম ভালো
গুটি গুটি পায়ে শীতের আগমন হচ্ছে সেটা কি লক্ষ্য করেছেন? আমাদের ত্বক শীতকালে সহজেই শুষ্ক হয়ে যায়। তার কারণ হলো বাতাসের আদ্রতা কম থাকে শীতে,যার ফলে এমনটা হয়। নিজেদের ত্বককে নরম ও সতেজ ডাকতেন নানা টাইপের প্রাকৃতিক উপাদান যুক্ত ক্রিম ব্যবহার করতে চান অনেকেই শীতকালে। তাদের জন্য নিচে কিছু প্রাকৃতিক মশ্চারাইজার উল্লেখ করা হয়েছে
শুষ্ক ত্বকের যত্নে
- পন্ডস ডে স্ক্রিন ক্রিম
- নরিক্স রয়াল
- সেটাফিল মশ্চারাইজিং লোশন
তেলাক্ত ত্বকের যত্নে
- ল্যাকমি ফ্রুইট মশ্চার হানি অ্যান্ড ইভোকোডো উইন্টার পারফেক্ট ডে ক্রিম
- নেভিয়া হ্যাপি টাইম বডি লোশন
- দ্যা বডি শপ সেয়াউদ মশ্চারাইজিং ডে ক্রিম
মিশ্র ত্বকের যত্নে
- ক্লিনিকুই ড্রামাটিকেলি ডিফারেন্ট মশ্চারাইজিং গেল
- অলি কুইন্স আল্ট্রা মশ্চারাইজ লোশন
- সেয়াউদ ডে ক্রিমঃ দ্যা বডি শপ
শীতের রাতে মুখের যত্ন
আরো পড়ুনঃ জীবনে চলার পথে বাধা আসবেই
শীতের মৌসুমে ত্বকের আদ্রতা ধরে রাখতে রাতে ঘুমানোর আগে ত্বকের যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। কি কি করলে এই শীতে আপনার ত্বক থাকবে কোমল মসৃণ তা জেনে নিন।
- দুধ দিয়ে আপনার মুখ পরিষ্কার করুন। কারণ ত্বক পরিষ্কার করার উপাদান গুলোর মধ্যে দুধ অন্যতম একটি উপাদান। রাতে ঘুমানোর আগে এটি দিয়ে মুখ পরিষ্কার করলে যেমন মুখ হবে কোমল তেমনি ত্বক থেকে সব ময়লা বের হয়ে যাবে।
- রাতে ঘুমোনোর আগে নারিকেল তেল বা অলিভ অয়েল দ্বারা মুখ মালিশ করুন। এরপর মুখ ধুয়ে ফেলুন হালকা গরম পানি দিয়ে। এই কাজটি যদি সপ্তাহে ২-৩ দিন করেন তাহলে উপকার আসবে এটি আপনার ত্বকের মৃত কোষ দূর করবে।
- দূর করার খোসাতে মধু ও দই মিশিয়ে সপ্তাহে একবার মুখে এপ্লাই করতে পারেন। এটা দশ মিনিটের মত মুখে রেখে কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এটা আপনার ত্বক শীতে সুন্দর ও কমল রাখতে সাহায্য করবে।
লেখক এর মতামত
হ্যালো বন্ধুরা,, আজকের এই আর্টিকেলে আলোচনা করা হয়েছে শীতে কিভাবে আপনার ত্বক কে সতেজ ও মসৃণ রাখবেন তার কিছু দিকনির্দেশনা। আশা করা যায় এই কাজগুলো করলে শীতকালে আপনার ত্বককের লাবণ্যতা বাড়বে। আজকের মত এখানেই বিদায় নিচ্ছি এমন আরো পোস্ট পেতে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ!
ডিজি মাল্টিপ্লাই এর পোস্টে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।
comment url